রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

আমাদের ভাষা আন্দোলন ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো ২১শে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।”

প্রকাশিত: ১৮:২৯, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

আপডেট: ১৮:৩২, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

আমাদের ভাষা আন্দোলন ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

হায়দার জাহান চৌধুরী। ছবি: দুর্জয় বাংলা

মহান ফেব্রুয়ারি মাস এলেই বাংলা ভাষাভাষি মানুষের হৃদয় আবেগ তাড়িত হয়। ১৯৫২ সালের এই দিনে দ্বি-জাতী তত্বের ভিত্তিতে খন্ডিত মানচিত্র নিয়ে সৃষ্ট পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের পূর্বাংশে বাঙালী জনগোষ্ঠী অধ্যুসিত তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা স্বীকৃতির দাবীতে আন্দোলনের দাবানল। ভাষা আন্দোরনে আমাদের চিত্তজাগরণ ও আত্মজাগরণের রেনেসাঁ। 

আমাদের জাতীয় অস্তিত্বের উজ্জ্বল প্রকাশ ও উচ্চারণ হলো মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ। এই ফেব্রুয়ারী আমাদেরকে বিকশিত হতে শেখায়। তরুণরা উদ্দীপ্ত হয়ে উঠে সৃষ্টিশীলতায়। বাংলা ভাষা ও ভাষা আন্দোলন বিশ্বের কাছে আমাদেরকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করেছে। ৫২ এর আন্দোলন বাঙ্গালি জাতিকে স্বতন্ত্র ও মৌলিক একটি পরিচয় দিয়েছে। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে যে জাতীয়তাবাদ গড়ে উঠেছে তা এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যদিয়ে পুর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার রূপ পায়। তাই ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় এই দিনটিকে কখনো উপেক্ষা করা যায় না। 

স্বাধীনতার জন্য আন্দোলনকারী পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণ ৫২তেই প্রথম উপলব্ধি করলো, আসলে তারা একজাতি নয়। চিন্তায়-চেতনায় ও সংস্কৃতিতে অভিন্ন হওয়া সত্বেও ভিন্ন ভিন্ন জাতিগত নামে পরিচিত উদাহরণ পৃথিবীতে যথেষ্ট রয়েছে। ইতিহাসের এই অধ্যায়ের উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে ভারতবর্ষের পূর্বাংশের  বাংলাদেশ নামে এই ভূ-খন্ডটি যদি ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে সু-দীর্ঘ ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হতো, তবে ৪৭ এ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ব বাংলা কখনো পূর্ব পাকিস্তানে পরিণত হতে পারতো না। মূলত পূর্ব বাংলার বঞ্চিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষকে তাদের দীর্ঘ প্রতিক্ষিত জাতিগত এ পরিচয় দিয়েছে, ভাষা আন্দোলনে শহীদ ছালাম, বরকত, শফিক, জব্বারসহ নাম না জানা বীর শহীদেরা। এদেশের জাতীয়তা তথা স্বাধীনতার মাধ্যমে পুর্ণাঙ্গ জাতিসত্ত্বার বিকাশ ও বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদের প্রথম উন্মেষ ঘটায় মূলত ভাষা সৈনিকগণ। 

৫২ এর ভাষা সৈনিকদের স্মরণে মহান মাসটি শোকের মাস হিসেবে পালনের উদ্দ্যোগ আজ আর শোকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ভাষা শহীদদের শোক শক্তিতে পরিণত হওয়ায় বাঙ্গালি জাতি আজ স্বাধীন সার্বভৌম জাতি হিসাবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছে। পৃথিবীতে একমাত্র বাঙ্গালি জাতি তার মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছে। মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য রক্ত দিয়েছে। জীবন দিয়ে বাংলা ভাষাকে পৃথিবীর বুকে প্রতিষ্ঠা করার গৌরব অর্জন করেছে। ২১ শে ফেব্রুয়ারী আমাদের মাতৃভাষা দিবস। আমাদের পূর্বসুরীদের এই অর্জন আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যে পাকিস্তানীরা জোর করে উর্দুকে আমাদের রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল সেই পাকিস্তানীদেরকেও আজ মাতৃভাষা দিবস পালন করতে হয়। 

বাঙ্গালি জাতির জন্য এর চেয়ে বড় অহংকার ও গৌরবের বিষয় আর কী হতে পারে ? 
ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের পটভূমি বিশ্লেষণ করলে আমরা দেখতে পাই, ১৯৫২ সালে এই আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করলেও এর সূচনা হয়েছিল তারও আগে। প্রয়াত কথা সাহিত্যিক খালেকদাদ চৌধুরীর আত্মজীবনী মূলক ‘শতাব্দীর দুই দিগন্ত’ বইটি পড়লে আমাদের মহান ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে নতুন আলোর সন্ধান পাওয়া যাবে। এই বই পড়লে উচ্চ কন্ঠেই বলা যাবে, ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল ১৯২৬ সালে, কলিকাতার ইসলামীয়া কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। 

খালেকদাদ চৌধুরী তখন ঐ কলেজের ছাত্র। ঐ নির্বাচনে বাংলা ভাষা ও উর্দু ভাষাভাষি মুসলিম ছাত্রদের দুটি প্যানেল হয়। 
ঐ নির্বাচনের উত্তেজনা কলেজের দেয়াল টপকে সারা কলিকাতায় ছড়িয়ে পড়েছিল। খালেকদাদ চৌধুরীর ভাষায়; “নির্দিষ্ট দিনে তুমুল উত্তেজনা উদ্দীপনায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তাতে বাংলা ভাষাভাষি প্রার্থীরা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়। প্রতিপক্ষের কেহই নির্বাচিত হতে পারে নি। এ জয় শুধু ইসলামীয়া কলেজের বাঙ্গালি মুসলমান ছাত্রদেরই জয় ছিল না। এ জয় ছিল বাংলা ভাষার ও বাঙ্গালির। বিষয়টি ইসলামীয়া কলেজের ঘরোয়া ব্যাপার হলেও এর প্রভাব সু-দূর প্রসারী ছিল। পরবর্তী কালের ইতিহাস তার উজ্জ্বল স্বাক্ষর। সৃষ্টি হয় পূর্ব পাকিস্তানের (পূর্ব বাংলা) রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন।” 

ভারত বিভাগের আগেই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হলেও, বিভক্তির পর তা নতুন মাত্রা পায়। উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার জন্য কোন যৌক্তিক কারণ ছিল না। পূর্ব বাংলার অধিকাংশ জনগণ এবং বাংলা ভাষাভাষিদের বসবাস হওয়ায় এ দাবীর গ্রহণ যোগ্যতা নিয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ ছিল না। উর্দু পাকিস্তানের কোন অংশেরেই ভাষা ছিল না। শুধু পাঞ্জাবের অভিজাত শ্রেণী, ঢাকার নবাব পরিবার ও ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে আগত মোহাজেরদের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তাই পূর্ব বাংলার মানুষ উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নেয়নি।

ঐতিহাসিক দলিল-দস্তাবেজ ঘেঁটে জানা যায় ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হওয়ার পর দেখা যায় পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৫৬ ভাগ মানুষের আবাসভূমি এই পূর্ব বাংলা এবং তাদের মাতৃভাষা বাংলা। এর বিপরীতে প্রায় দুই হাজার মাইল দূরবর্ত্তী পাকিস্তানের পশ্চিমাংশে বহু ভাষাভাষির এলাকা। পাকিস্তানে মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা হলো উর্দু। 

১৯৪০ সালে লাহোর প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবী ও রাজনীতিবিদগণ ধারণা করেছিলেন পূর্ব পাকিস্তান একটি স্বতন্ত্র ও স্ব-শাসিত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। তাই নতুন রাষ্ট্রের চরিত্র এবং নিজস্ব মাতৃভাষা বাংলাকে কেন্দ্র করেই ছিল তাদের চিন্তা-ভাবনা। ১৯৪০ সালে লাহোর প্রস্তাবের চেতনায় পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলেই বাংলা ভাষা ও স্ব-শাসিত পূর্ব পাকিস্তানের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায়। এরই প্রেক্ষিতে বাংলা ভাষা সমস্যার উদ্ভব হয়। 

এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বেই আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য ড. জিয়া উদ্দিন আহমেদ প্রথম ভাষা নিয়ে বির্তক সৃষ্টি করেন। তিনি পাকিস্তানের সৃষ্টির লগ্নে মন্তব্য করেন পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে উর্দুকে গ্রহণ করা উচিত। উর্দু ভাষী ড. জিয়া উদ্দিন আহমেদের এ ধরনের বক্তবের প্রতিবাদে পূর্ব বাংলার জ্ঞানতাপস ড. মোঃ শহীদুল্লাহ্ তীব্র ভাষায় এর প্রতিবাদ জানিয়ে কলিকাতা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক আজাদ’ পত্রিকায় তিনি একটি নিবন্ধন লিখেন। যার শিরোনাম ছিল “পাকিস্তানের ভাষা সমস্যা”। 

ড. মোঃ শহীদুল্লাহ্ নবগঠিত পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে বাংলার দাবীকে অগ্রগণ্য উল্লেখ করে বলেন, এর পর অন্য কোন ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার প্রশ্ন আসে তখন উর্দুর কথা চিন্তা করা যেতে পারে। সে সময়ে তার এ দুরদর্শি ও সাহসী বক্তব্য এদেশের শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী মহলে দারুণ আলোড়ণ সৃষ্টি করে। সত্যিকথা বলতে কি পাকিস্তান সৃষ্টির উষালগ্নে আমাদের হাজার বছরের বঙ্গীয় সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও তাহজীব-তামুদ্দুন দ্রুত বাস্তবায়ন ঘটাতে হবে। এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ করছিলেন এদেশের তৎকালীন বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ। 

এ জন্যই তারা উর্দুর প্রশ্নে বিরোধীতা করে আসছিলেন ইংরেজ আমল থেকেই। ১৯৪৬ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সম্পাদক আবুল হাসিম বঙ্গীয় মুসলিম লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে পেশকৃত খসরা ম্যানুফেষ্টোতে বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবী উত্থাপন করেছিলেন। তৎকালীন কলিকাতা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক মিল্লাদ’ পত্রিকার সম্পাদকীয়তে আবুল মনসুর আহমেদ বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব দেন। 

কিন্তু পরবর্তীতে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আলী জিন্নাহ্, প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান, পূর্ব পাকিন্তানের মূখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিম উদ্দিন ও নূরুল আমিনসহ তৎকালীন পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ সরকার প্রধানগণ উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন। পাকিন্তানের শাসকবর্গের এ ঘোষণা পূর্ব পাকিস্তানে দেখা দেয় তীব্র অসন্তোষ। তারই ফল স্বরূপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকেরা ভাষার দাবীতে এক যুগান্তকারী আন্দোলনের সূচনা করে। আর এ আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ তমদ্দুন মজলিস নামে একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। 

এই তমদ্দুন মজলিস ভাষার দাবীতে আন্দোলনের প্রাথমিক পর্যায়ে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রচারপত্র ও পুস্তিকা বের করে। ভাষা আন্দোলনটি ছিল মূলত একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন। যার নেতৃত্বে ছিল এদেশের ছাত্রসমাজ। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরাই ছিল ভাষা আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি। ১৯৪৮ সালের সেই পথ ধরেই ৫২ এর ২১ শে ফেব্রুয়ারী এ দিনে সালাম, রফিক, বরকত, শফিক, জব্বারদের রক্তের বিনিময়ে আন্দোলন চূড়ান্তরূপ পায়। 

প্রসঙ্গত, ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত বাঙ্গালির জাতিসত্ত্বা সংস্কৃতি, স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক অধিকার। তাই দেখা যায়, এই আন্দোলনের চেতনা থেকেই সৃষ্টি হয় গণআন্দোলনের মাধ্যমে গণজোয়ার। শুরু হয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও আন্দোলন এবং এরই উত্তাপে ৫৪ এর গণরায়, ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভূত্থান এবং শেষ পর্যায়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের স্বাধীনতা। 

২১ এর রক্তাক্ত পথ পেরিয়ে আরো অনেক রক্ত দিয়ে কেনা আমাদের এই স্বাধীনতা। ভাষা আন্দোলনের মধ্যেই নিহিত ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের বীজ। বহু আন্দোলন সংগ্রাম ও ঘাত-প্রতিঘাতের ভিতর দিয়ে ১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানী উপনিবেশিক আগ্রাসী শক্তিকে মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে পরাস্ত করে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ। যার সুফল অব্যাহত ভাবে ভোগ করবে আমাদের অনাগত বংশধর। যদি না কোন অঘটন না ঘটে। তাই ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় বাংলা ভাষাভাষি মানুষের সুখ ও শক্তির প্রতীক হিসেবে অমরত্ব লাভ করুক আমাদের পূর্বসুরিদের রক্তে রাঙা ২১ শে ফেব্রুয়ারী। 

সাহায্যকারী পুস্তক- ‘শতাব্দীর দুই দিগন্ত’, ‘২১ থেকে স্বাধীনতা’, ‘ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি’।

আরও পড়ুন:  বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809