শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

অনবদ্য নাট্যকার ও অভিনেতা রাখাল বিশ্বাস

প্রকাশিত: ২০:২৯, ২ আগস্ট ২০২৩

আপডেট: ২০:৩১, ২ আগস্ট ২০২৩

অনবদ্য নাট্যকার ও অভিনেতা রাখাল বিশ্বাস

অনবদ্য নাট্যকার ও অভিনেতা রাখাল বিশ্বাস

পালা-নাট্যকার, কবি, সাংবাদিক, অভিনেতা, নাট্য-পরিচালক ও বহুরৈখিক লেখক রাখাল বিশ্বাস । এক নামে যিনি নাট্য ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত, তাঁর সঙ্গে খোলামেলা কথা হয় অনেকক্ষন । সাংস্কৃতিক জীবনের সাফল্য, ব্যর্থতা, দুঃখ-বেদনা, আনন্দ প্রাপ্তির সঙ্গে কন্ঠকাকীর্ণ পথকে মসৃণ করার লড়াই সংগ্রাম এবং অর্বাচীন-অযোগ্যের আস্ফালন অসৎ নীতিহীনদের বিরোধীতা, ব্যার্থদের প্রগাগান্ডা ও সংকীর্ণমনাদের মুখে কালী মেখে সাফল্য ও অগণিত মানুষের ভালবাসায়; উজ্জীবিত হয়ে সমাজের কল্যাণে কাজ করা দেশপ্রেমি এই লেখক তাঁর ৪৫ বছরের সাংস্কৃতিক জীবনে জমে থাকা অনেক কথাই বলতে চান। আমরা জানি সাংস্কৃতিক অঙ্গঁনে তার অনেক অবদান রয়েছে। বিশেষ করে যাত্রানাট্যে। প্রাপ্তিও অনেক, অভিমানও কম নয়। এসব নিয়েই এ আলোচনা ।

তিনি জানান, ৫ম শ্রেণীতে পড়াকালীন পিজাহাতী গ্রামের প্রিয় আব্দুল আলী স্যারের পরিচালনায় পাঠ্য বই হতে নাটক রাজা হবুচন্দ্র, আনোয়ারের আম চুরি এবং ঈমান এই তিনটি নাটকে রাজা হবুচন্দ্র, আনোয়ার এবং ইসহাক চরিত্রে অভিনয় করে ভূয়সী প্রশংসা এবং পুরষ্কার প্রাপ্তিই তাকে অভিনয় জগতে উদ্বোদ্ধ করে ।

১৯৬১ ইং সনের ১৫ মার্চ সোমবার রাখাল বিশ্বাসের জন্ম । পিতা স্বর্গীয় গৌরাঙ্গ চন্দ্র বিশ্বাস, মাতা-শেফালী রানী বিশ্বাস, গ্রাম-কান্দিউড়া, বর্তমান পৌরসদর, ৩নং ওয়ার্ড, উপজেলা-কেন্দুয়া, জেলা-নেত্রকোনা । নাট্যকার রাখাল বিশ্বাস মূলত মাতৃগর্ভ থেকে ভুমিষ্ঠ হয় মদন উপজেলার গোবিন্দ্রশ্রী গ্রামে তাঁর মাতুলালয়ে । ৪ ভাই ২ বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয় । দাম্পত্য জীবনে স্ত্রী বীণা রানী বিশ্বাস, পুত্র-রবিন বিশ্বাস, রাতুল বিশ্বাস এবং সাতুল বিশ্বাস । এই ৩ পুত্র ও তিন পুত্র বধুঁ-এক নাতনী এবং স্ত্রীকে নিয়ে তার সংসার । সংসার জীবনে আর্থিক দৈনতা থাকলেও পরিবারটি সুখি ।

লেখক জানান, ১৯৭৮ ইং সনে প্রখ্যাত যাত্রাভিনেতা মতিয়র রহমান চেয়ারম্যান পরিচালিত কানাইলাল নাথ রচিত “মা ও ছেলে” নাটকে অনাথ আশ্রমের বালক জ্যোতি চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে প্রথম বড় মঞ্চে অভিনয় করেন । সেই থেকে এখন পর্যন্ত তিনি দাপটের সাথে অভিনয় করে চলেছেন।

১৯৮৫ ইং সনে নাট্যগুরু ওস্তাদ সুশীল বিশ্বাসের (কেন্দুয়া সাজিউড়া গ্রামে প্রয়াত প্রখ্যাত যাত্রাশিল্পী) হাত ধরে কোহিনূর অপেরা নামক যাত্রাদলে আগমন করেন । পরে ১৯৯০ সন হতে পর্যায়ক্রমে মহুয়া অপেরা, তাজমহল অপেরা, পদ্মা অপেরা, যমুনা অপেরা, নেত্রকোনার বন্ধন নাট্যসংস্থা, অগ্রগামী যাত্রা ইউনিট, কৃষ্ণা অপেরা, জনি অপেরা, দি নবরঞ্জন অপেরা, রাজলক্ষী অপেরাসহ ১০/১২টি যাত্রাদলে কাজ করে ৩০টি জেলার বিভিন্ন উপজেলার ৫ শতাধিক যাত্রামঞ্চে অভিনয়ের মাধ্যমে চারিত্রীক অভিনেতা বা অলরাউন্ডার শিল্পী হিসাবে বিশেষ মর্যাদা ও খ্যাতি অর্জন করেন।

তিনি ৪৫ বছর অভিনয় জীবনে বিভিন্ন প্যান্ডেলে যাত্রাদল পরিচালনাসহ শতাধিক সফল মঞ্চ পরিচালনা করেন । তার হাত ধরে অনেক শিল্পী তৈরি হয়েছেন । ১৯৯০ ইং সনের “দুঃখিনী বধূ” নামে প্রথম যাত্রাপালা রচনা করে ১৯৯১ ইং সনের ২২ ডিসেম্বর বর্তমান কেন্দুয়া নতুন বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় নাটকটি যাত্রা প্রদর্শনী মঞ্চে মঞ্চস্ত হয় এবং ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। পরে তিনি প্রতি বছরই পালা রচনা ও মঞ্চায়ন করে পালাকার হিসাবে নিজ জেলাসহ পার্শ্ববর্তী জেলা উপজেলায় সুনাম অর্জন করেন।

২০০১ ইং সনে ঢাকা বাংলা বাজার মফিজ বুক হাউজ কর্তৃক ঘর ভাঙ্গা সংসার এবং প্রেয়সী পতিতা নামে দুটি বই ছাপা অক্ষরে প্রকাশিত হয়ে সারাদেশের লাইব্রেরীগুলোতে ব্যাপক চাহিদা তৈরি করে। তার পালা দুটি যাত্রাদলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সুনামের সাথে পরিবেশিত হয়।

তাঁর রচিত পালাসমূহ-এর মধ্যে রয়েছে-দুঃখীনি বধূ, প্রেয়সী পতিতা, রক্তাক্ত সমাজ, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক নাটক একাত্তরের সৈনিক, স্বাধীনতার লাল সূর্য, দস্যূ রানার ফাঁসি, কালো বাদশা, ঘর ভাঙ্গা সংসার, বারবনিতার কান্না, ঝুমুর যাত্রা, ডাইনী বেগম, নীল দরিয়ার মাঝি, বনফুলের মালা, রামযজ্ঞ বা সীতাবনবাস, সখিনার যুদ্ধ। এছাড়া বিষয় ভিত্তিক বাল্য বিবাহ বিরোধী নাটক “কোন এক চম্পার কথা”, নারী অধিকারের নাটক “চোরের বউ”, সচেতনতামূলক নাটক “কুদরত আলী এখন জেলে”, “ঘুর্ণি ঝড়”, রোমান্টিক নাটক “দু’জন দু’জনার”, ইভটিজিং বিরোধী নাটক “কুলাঙ্গার”, প্রতিবন্ধিদের নাটক “ওরাও মানুষ”, “স্বপ্ন”, মৈমনসিংহ গীতিকার নাট্যরূপ “কংক-লীলা” এবং হাসির নাটক “রং বেরং”। এছাড়াও তিনি বহু কবিতা, গল্প, গান, ছড়া, বানী, প্রবন্ধ, ফিচার ও আজও বাজে সেই কাকঁন নামে একটি উপন্যাস রচনা করেন।

তিনি ঢাকা শিল্পকলা একাডেমীর এক্সপেরিমপন্টাল হলে পরিচালনাসহ অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন। এছাড়া বাংলা একাডেমীর সহকারী পরিচালক ড. তপন বাগচী কর্তৃক লেখা যাত্রাগ্রন্থ “বাংলাদেশের যাত্রাগান, জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত” নামক মূল্যবান বইটির ৯৭ পৃষ্টায় পালাকার হিসাবে রাখাল বিশ্বাসকে নিয়ে প্রশংসা সূচক লেখাটি তাকে উৎসাহিত করেছে বলে তিনি জানান।

কেন্দুয়া পৌর সভার কান্দিউড়া নিজ গ্রামে গৌরালয় স্মৃতি পাঠাগার নামে তিনি একটি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেছেন । তিনি কেন্দুয়া সাহিত্য সংসদের যুগ্ম সম্পাদক, প্রগতি পাঠক চক্রের সাধারণ সম্পাদক, রাজেশ্বরী নাট্যদল ও সৌখিন নাট্যগোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক, একতা দর্জি কল্যাণ সমিতির ২০ বছর যাবৎ সাধারণ সম্পাদক, প্রেসক্লাবের সাংস্কৃতিক সম্পাদক, পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক, কেন্দুয়া বাজার কমিটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক,বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্টীর সভাপতি, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দুয়া শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, হুমায়ুন আহমেদ স্মৃতি সংঘের আহবায়ক, মানবাধিকার নাট্য পরিষদের সাবেক সভাপতি, নেত্রকোনা জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আজীবন সদস্য, কেন্দুয়া শিল্পকলা একাডেমীর আহবায়ক কমিটির সদস্য, পাবলিক লাইব্রেরীর সদস্য,যাত্রা শিল্প উন্নয়ন পরিষদ নেত্রকোনা জেলা শাখার সহসভাপতি ও কেন্দুয়া উপজেলার শাখার সভাপতি ।

এছাড়াও তিনি লোকজ ধারার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেন । তাঁর সংগ্রহে বিভিন্ন অঞ্চলের গীত, ব্রতকথা, শিলুক, তমিছাল, বারমাসি পূজা পার্বন, কিচ্ছাপালাসহ গ্রামীণ ঐতিহ্যের বেশ কিছু হারানো উপাদান সংগ্রহে রেখেছেন ।

একদিন তিনি স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মোটরগাড়ীতে চাকুরী নেন ।পরে তিনি মোটরগাড়ীর চাকুরী ছেড়ে নেত্রকোণার মাছোয়া বাজারে জনৈক শিব শংকরের পানের আড়ৎ এ চাকুরী করেন । সেখানে গৌরী দেবী নামে একজন শিক্ষিকার সাহায্যে নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে তিনি কেন্দুয়া বাজারে রবিন ক্লথ স্টোর নামে নিজের গড়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করার পাশাপাশি নিজের প্রতিষ্ঠানে দর্জির কাজও করেন কিছুদিন ।

১৯৯৫ ইং সনে ঢাকার দৈনিক প্রভাত পত্রিকার মাধ্যমে কেন্দুয়া উপজেলা প্রতিনিধি হিসাবে সাংবাদিকা শুরু করেন । পরবর্তীতে দৈনিক সত্যাচার, দৈনিক জনতা, বাংলাবাজার পত্রিকা, আমাদের সময় এবং অন-লাইন ঢাকা টাইমস্ ২৪ ও তাজা খবর ২৪-এ সাংবাদিকতা করেন। বর্তমানে আমাদের সময় কেন্দুয়া প্রতিনিধি হিসেবে সুনামের সঙ্গে সাংবাদিকতা করছেন । তাছাড়াও বিভিন্ন পত্রিকায় ফিচার, প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, ভ্রমণ কাহিনীসহ নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন।

কেন্দুয়ার রেন্টি তলা মঞ্চে বাগদত্তা যাত্রাপালায় নাটকে তমিজ খাঁ চরিত্রে অভিনয় করে বিচারক দের রায়ে প্রথম স্থান অধিকার করে প্রথম পুরস্কার পান। এটিই ছিল তাঁরা জীবনের প্রথম পুরস্কার । এছাড়াও তিনি ময়মনসিংহ বিভাগীয় উদীচির আয়োজনে নাট্য উৎসবে নাট্যজন সম্মাননা পান। এ পুরস্কার অধ্যাপক যতীন সরকার তাঁর হাতে তুলে দেন । পেয়েছেন বীরাঙ্গনা সখিনা সিলভার ফ্যান পুরস্কার । পালা নাট্যকার হিসেবে নেত্রকোনা জেলা শিল্পকলা সম্নাননা পদকসহ গত বছর নেত্রকোনার ভাষা সৈনিক আবু্ল হোসেন কলেজ এন্ড লোক সাহিত্য গবেষণা একাডেমী কর্তৃক নাট্যজন সম্মাননা পেয়েছেন।

তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ-লোক সাহিত্যের অন্বেষণে,সংস্কৃতির পাঁচ ফোঁড়ন,আমি তুমি সে,আজও বাজে সেই কাঁকন,পুরস্কারযাত্রা বিষয়ে গবেষণা গ্রন্থ অভিনয় শিল্পে তত্ত্বামৃত,বাউল দ্বীন শরতের মাল জোড়া গান । তাঁর লেখা প্রকাশিত যাত্রা পালা-ঘর ভাঙ্গা সংসার সংসার,প্রেয়সী পতিতা,রক্তাক্ত সমাজ,দুঃখিনী বধুঁ,ডাইনি বেগম,নীল দরিয়ার মাঝি । দস্যু রানার ফাঁসি, বন ফুলের মালা যাত্রা নাটকের প্রকাশনার কাজ চলমান রয়েছে ।হারানো মসনদ নামক যাত্রা নাটক লেখার কাজ বর্তমানে সমাপ্ত হয়েছে । নেত্রকোনার লোকাচার ও ঐতিহ্য নামক পুস্তকের কাজ চলমান।

এ অভিনেতার ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের রাঙা সকাল অনুষ্ঠানে যাত্রা ও ব্যাক্তিগত জীবনরে লাইভ স্বাক্ষাৎকার প্রচারিত হয়েছে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভিত্তিক হৃদয়ে কেন্দুয়া গ্রুপে সাজ্জাদ খানের উপস্থাপনায় রাখাল বিশ্বাসের একটি সাক্ষাৎকার প্রচারিত হয়েছে।

নাট্যকার,অভিনেতা রাখাল বিশ্বাস তিনি জানান, যতদিন বেঁচে থাকবো সাহিত্য-সংস্কৃতি, অভিনয়শিল্প,সাংবাদিকতা তথা মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাবো । তিনি আরোও বলেন- আমি বেঁচে মরে থাকতে চাই না, কর্মগুনে মরে বেঁচে থাকতে চাই।

আরও পড়ুন: কেন্দুয়ার উদীয়মান বাউল শিল্পী মুকুল সরকার

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809