সোমবার ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

বাংলা সাহিত্য: সবই যে রবীন্দ্রনাথের দখলে

পঁচিশে বৈশাখ

প্রকাশিত: ২১:২৪, ৮ মে ২০২৪

বাংলা সাহিত্য: সবই যে রবীন্দ্রনাথের দখলে

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ১৮৬১সাল হতে প্রতি পঁচিশ বৈশাখ জন্ম নিচ্ছেন রবীন্দ্রভক্ত  বাঙালির ঘরে ঘরে। তার জন্মদিন উৎসবে রূপ পেয়ে হয়ে উঠেছে সর্বজনীন। আমরা বলি আমাদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

আমাদের রবীন্দ্রনাথ বললেই বলতে হবে এই আমরা কারা? আমাদের বিষয়টি স্পষ্ট করা জটিল। তবে লেখকের ভূমিকায় আমি থাকায় কাজটা আমার জন্য সহজ। আমাকে কেন্দ্রে রেখে আমার জীব্দ্দশায় যারা সম্পৃক্ত আছেন তারাই আমার আমরা আমাদের। এখানে আমজনতাও আছেন, কেউকেটাও আছেন। আছেন সকল ধর্মের লোক। তবে সবাই বাঙালি। আমার সীমানা নির্ধারণ করবে সময় আর আমার লেখা।রবীন্দ্রনাথ কে কতটুকু ছুঁতে পারলাম কতটুকু পারলাম না তার মাপকাঠিও হবে এই লেখা। কোন আকরগ্রন্থ এই লেখার প্রাণ নয়। প্রাত্যহিক জীবনে শোনা রবীন্দ্র ভাবনা আলোচনা হবে এই লেখায়।

জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা হলেই যে জনতার কবি হওয়া যায় না তার প্রমাণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মমতাজ তার গানের জন্য বাংলাদেশের সাধারণের কাছে যতটা প্রাত্যহিক, রবীন্দ্রনাথ ততটা নন। আমার রবীন্দ্রনাথ অন্ধ বন্ধু তা মানতে নারাজ। রবীন্দ্রনাথ বিরোধী বন্ধু এইসূত্রে ব্যস্ত বাংলাদেশের শত্রু রবীন্দ্রনাথ তার প্রতিষ্ঠায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিঁড়িতে পা রাখার আগ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ মুখস্ত বিদ্যায় থাকেন। বীর পুরুষ কিংবা ঐ আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে। কোন কাজে সঙ্গী না জুটলে  , যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলরে। অথবা বিদায় অনুষ্ঠানে,  যেতে নাহি দিব হায়, তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায়। এইভাবেই একদিন শুরু হয় রবীন্দ্রনাথ কে জানার চেষ্টা। পরিবার,বন্ধু বান্ধব , শিক্ষক, নেতা,ধর্ম , রাজনীতি সবকিছুই জড়িয়ে পড়ে রবীন্দ্রনাথের সাথে। বইয়ের বাইরে রবীন্দ্রনাথ অনেক বড় রচনাবলী নিয়ে ঘুরছেন বাঙালির মুখে মুখে। গুজবে যে রবীন্দ্রসাহিত্য আমাদের  ঘর দখল করে আছে তার শিকড় অনেক গভীরে। বার বার বাঙালির কাছে নিষিদ্ধ হয়েছেন রবীন্দ্রনাথ আবার ফিরে এসেছেন। এর প্রধান কারণ রবীন্দ্রনাথ নিয়ে বানানো গুজব।

দুই কাপড় ব্যবসায়ীর কাছে রবীন্দ্রনাথ আলাপের বিষয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়সর্ব্বস্ব শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ নিয়ে না ভাবলে পারেন। তবে ঢাকা ক্যান্টের মাটিকাটা বাজারে একজন মুচি আছেন রবীন্দ্রনাথ ছাড়া তার চলে না। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য হাভাতে মুচির দিন শুরু হয় রবীন্দ্রনাথের গান দিয়ে। আগুনের পরশমনি ছুঁয়াও প্রাণে।

রবীন্দ্রনাথ মোটেও আধুনিক ছিলেন না। সমাজের অচলায়তন ভাঙ্গার গান মুখে গাইলেও মাঠে তার প্রতিফলন ঘটেনি। ছেলে রথীন্দ্রনাথকে আমেরিকা থেকে কৃষিতে স্নাতক করিয়ে আনলেও মেয়েগুলোকে বিয়ে দিয়েছেন বাল্যকালে। মেয়েদের অকাল মৃত্যু দেখেছেন চোখের সামনেই। সাহিত্যকর্ম ও শেষ পর্যন্ত পরম পিতার কাছে সমর্পণ করেছেন। মানুষের কাছে রবীন্দ্রনাথ তবুও কেন পূজনীয়।

এই হলো বাঙালি। জাতে মাতাল তালে ঠিক! আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। বন্দে মাতরম। জয় বাংলা। জানালার খোলা তাই বদ হাওয়া মাঝে মধ্যেই ঢুকে যায় আবার চলে যায়।

ভারতীয় লেখক চন্দ্রিল ভট্টাচার্যের মতে রবীন্দ্রনাথ দানবীয়  শক্তির অধিকারী। মানবের পক্ষে এত কাজ সম্ভব নয়। আলোচনায় অংশ নেয়া সবচেয়ে নিরপেক্ষ ছেলেটি চন্দ্রিলের মতই বলে, বিশ্বে এরকম সর্বগ্রাসী লেখক, শিল্পী, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, ভ্রমণ পিপাসু লোক বিরল। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তর্ক হতে পারে কিন্তু কুতর্ক সেটি অর্বাচীনের কাজ। তুমি গুরু নমস্য রবীন্দ্রনাথ।
তোমার লাবণ্য হয়ে বলতে চাই
হে ঐশ্বর্যবান,
তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারই দান-
গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।
হে বন্ধু, বিদায়।

রক্ষণশীল হিন্দু তরুণ আর  বসে থাকতে পারে না। ঝাঁপিয়ে পড়তে চায় রবীন্দ্রনাথের চৌদ্দ গোষ্ঠীর উপর। এই পিরালি ঠাকুরেরা হিন্দুদের অনেক ক্ষতি করেছে। ব্রাহ্ম হয়ে করে দুর্গা পূজা। নিজেদের ধর্ম প্রতিষ্ঠা না করতে পেরে ব্রাহ্মধর্ম সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ নিজেই লিখেছেন:

"ব্রাহ্মসমাজ আকস্মিক অদ্ভুত একটা খাপছাড়া কাণ্ড নহে। যেখানে তাহার উদ্ভব সেখানকার সমাজের সহিত তাহার গভীরতম জীবনের যোগ আছে। বীজকে বিদীর্ণ করিয়া গাছ বাহির হয় বলিয়াই সে গাছ বীজের পক্ষে একটা বিরুদ্ধ উৎপাত নহে। হিন্দু সমাজের বহুস্তরবিশিষ্ট কঠিন আবরণ একদা ভেদ করিয়া সতেজে ব্রাহ্মসমাজ মাথা তুলিয়াছিল বলিয়া তাহা হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধ নহে, ভিতর হইতে যে অন্তর্যামী কাজ করিতেছেন তিনি জানেন তাহা হিন্দু সমাজেরই পরিণাম। "

গোঁড়া হিন্দু বন্ধুকে খোঁচা দিতে মুসলিম বন্ধু যখন বলে রবীন্দ্রনাথ হিন্দুর কবি। তার ঈশ্বর ভগবান ,আল্লাহ নন। তখন হিন্দু বন্ধু তীব্র প্রতিবাদ করে। ব্রাহ্ম রবীন্দ্রনাথ হিন্দু হতে পারেন  না। নাস্তিক কম্যুনিস্ট বন্ধু তখন ফোঁড়ন কাটবে জমিদার বুর্জোয়ার কোন ধর্মই ছিল না। সবই ভান। আর যাই হোক মানবতার,প্রেমের কবিতা লিখে জমিদারী করা যায় না। রবীন্দ্রনাথ দু কূল রক্ষা করেছিলেন।  সবই কৌশল।  রবির কৌশল তাই কূট বলি কী করে।

হৃদয়ের গহীনে আঘাত লাগলে যে গাও- কোন গোপন পাখি গায় একাকি সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে।
সবই যে রবীন্দ্রনাথের দখলে। যেদিকে যাই তাকে পাই। প্রেম বিরহ প্রার্থনা সুখ  দুঃখ আনন্দ কোথায় নেই রবীন্দ্রনাথ।
তবে কেন রবীন্দ্রনাথের আলখাল্লার ছিদ্র  খোঁজ।
যত আঁচড় কাটি তত রবীর কিরণ বাড়ে।  যত দূরে সরাতে চাই রবীন্দ্রনাথ তত কাছে আসেন গোরা হয়ে বিনয় হয়ে।
রবীন্দ্রনাথ মরে ভূত হয়ে গেলে কী এরূপ হতো। ফেসবুক ফালা ফালা করে ফেলছে পোলাপান। রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছেন।  তিনি মুসলমান বিরোধী। অপরদিকে রবীন্দ্রনাথ গবেষকরা হাজার  প্রমাণ জড় করছে রবীন্দ্রনাথের বাংলাদেশ প্রেম নিয়ে। কই হাল আমলের রবীন্দ্রনাথ আমলের কিংবা তার আগের কেউ তো এত আলোড়ন তুলতে পারেন নি। কারণ তিনি রবীন্দ্রনাথ।

রবীন্দ্রনাথ তার সাহিত্য জীবনে এত বিষয়ের অবতারণা করেছেন যাকে একইভূত করা সত্যিকার অর্থে
অসম্ভব। রবীন্দ্র রচনাবলীর মাধ্যমে তার রচনা একীভূত করা সম্ভব হয়েছে সেটা কাগুজে সংকলন। কিন্তু কারো পক্ষে বিচিত্র রবীন্দ্রনাথকে ধারণ করা কি সম্ভব? রবীন্দ্রনাথ যখন ব্রাহ্মণের প্রশংসা করেছেন তখন ব্রাহ্মণ খুশি হয়েছে। নারাজ হয়েছে অব্রাহ্মণেরা। গোরার মাধ্যমে যখন হিন্দু ধর্মের জয়গান করেছেন ,গোরাতে হিন্দুরা খুশি হয়েছে। কালান্তরে যখন শুদ্রের বিপক্ষে কথা বলেছেন,জাতিভেদ মেনে নিয়েছেন,তখন শূদ্ররা কি খুশি হয়েছে?ব্রাহ্মসমাজের প্রতিনিধি হয়ে পিতার ধর্মকে এগিয়ে নিতে করেছেন হিন্দু ধর্মের গোঁড়ামীর নিন্দা। তখন হিন্দুরা কি খুশি হয়েছে? শিলাইদহে, শাহজাদপুরে যখন জমিদারিতে হিন্দু মুসলমানকে এক কাতারে বসিয়েছেন তখন মুসলমানরা খুশি হয়েছে, কিন্তু হিন্দুরা করেছে প্রতিবাদ।

আসলে রবীন্দ্রনাথ এক বিশাল নদী।যে যখন যে ঘাটে গিয়ে শান্তি পেয়েছে ডুব দিয়েছে রবীন্দ্রনাথে। অবগাহন করে নিজেকে প্রশান্ত করেছে। রবীন্দ্রনাথের প্রশংসা করেছে। আর যখনই জাতি স্বার্থে, জ্ঞাতি স্বার্থে আঘাত লেগেছে, তখনই রবীন্দ্রনাথকে বিসর্জন দিতে চেয়েছে সর্বপ্রকারে। বাঙালির মনের কোন না কোন স্থানে রয়ে যান রবীন্দ্রনাথ। এটাই তার মহিমা।সুখে-দুঃখে,প্রেমে- মিলনে বিরহে বিচ্ছেদে গানে-প্রার্থনায় কোন এক জায়গায় বাঙালির হৃদয়ে থেকে যান রবীন্দ্রনাথ।

দেশে-বিদেশে একই অবস্থা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের। ইয়েটস মত কবি যিনি রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলি কাব্যের ইংলিশ অনুবাদ নিয়ে বিশ্বকে মাথায় তুলেছেন।পরবর্তীতে একজন বাঙালির অর্জন তাদের জাত্যাভিমানে আঘাত দিয়েছে।তারাই রবীন্দ্রনাথের কঠোর সমালোচনা করেছেন।নোবেল পাওয়ার অযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন এজরা পাউন্ড এর মত ইংলিশ কবি লেখক। আসলে রবীন্দ্রনাথ ঈশ্বর হতে চাননি। তাকে অনেকেই ঈশ্বর বানিয়ে নিয়েছে নিজেদের আনন্দে। আর রবীন্দ্রনাথ এক্ষেত্রে নিজের শত্রু হয়ে পড়েছেন তার নিজের রচনা দ্বারা।
বাংলা সাহিত্যে যিনি পথ পথিকের সৃষ্টি করেছেন আমরা বাঙালিরা তার বিরোধিতা করবই।
মহান স্রষ্টা তার সৃষ্টিকে খুশি করতে পারেননি। ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় জেনেও মানুষএক ছায়া তলে মিলতে পারেনি। কত রকমেরই ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন। আর রবীন্দ্রনাথ এক সাহিত্যিক মাত্র।

তার রচনায় তিনি মানুষকে সবার উপরে ঠাঁই দিয়েছেন।তার রচনা পড়ে যারা সার্বিক মূল্যায়ন করতে পেরেছেন তাদের সংখ্যা খুব কম। গান শুনে যারা মুগ্ধ হয়েছে তারা খুশি। আবার গল্প প্রবন্ধ যারা পড়েন নি তারা এর মর্ম বুঝবেন কি করে? আর মহাসমুদ্রের এক ঝলক তরঙ্গ দেখেই কি বলা যায় সমুদ্র তার মনি মুক্তা কোথায় লুকিয়ে রেখেছে। ঠিক একই ভাবে রবীন্দ্রনাথকে এক একজন আমরা একেক ভাবে গড়ে নিয়েছি নিজেদের রবীন্দ্রনাথ। যারা গভীরভাবে রবীন্দ্র চর্চা করেছেন, বুঝতে পেরেছেন দিন শেষে রবীন্দ্রনাথ মানবতার জয় গান গেয়েছেন তারা শেখ মুজিবের মত রবীন্দ্রনাথের গানকে দিয়েছেন জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা। যারা মানবতার কল্যানে শঙ্কিত হয়েছেন, রবীন্দ্র বিশালত্ব যাতে তার প্রজন্মকে গ্রাস করতে না পারে তার ব্যবস্থা করেছেন চল্লিশ চুরের মত। রবীন্দ্র পাঠ নিষিদ্ধ করেছেন। গুজব গল্প সৃষ্টি করেছেন।  সুবিধাবাদি,হিন্দু- মুসলমান  সবাই একই কাজ করেছেন।
আমাদের রবীন্দ্রনাথ  এভাবেই কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মেস, ছাত্রাবাস, সভা -সমিতি  সর্বত্র আলোচিত সমালোচিত হয়েছেন, হচ্ছেন এবং আরো কয়েকশ বছরতো হবেনই নিঃসন্দেহে।

আরও পড়ুন : মাতৃভূমি কেন্দুয়ায় এসে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হলেন তাহমিনা আক্তার

রম্য লেখক

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809