সোমবার ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

জালাল মেলা, তত্ত্বদর্শন ও উপজেলা প্রশাসন

প্রকাশিত: ১৪:১৮, ৭ মে ২০২৪

জালাল মেলা, তত্ত্বদর্শন ও উপজেলা প্রশাসন

জালাল উদ্দিন খাঁ। ছবি: সংগৃহীত

অষ্টাদশ হতে ঊনবিংশ শতাব্দি ছিল বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল সূফি গড়ানার তত্ত্বভিত্তিক বাউলের উৎসভূমি। তাত্মিকতায় কামরূপের প্রভাব ছিল বলে এখানকার বাউলদের মাঝে বৈরাগ্যের পাশাপাশি গৃহীবাদের সুবৈশিষ্ট লক্ষণীয়। যার ফলে পূর্ব ময়মনসিংহ তথা কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা,সুনামগঞ্জ,হবিগঞ্জ এবং সিলেটের বেশ কিছু অংশ নিয়ে সংসারবাদী অর্থাৎ গৃহীবাউলের প্রভাবে গড়ে উঠে ছিল বৈঠকী বাউল গানের বলয়।

এই বলয়ের বড় বৈশিষ্ট ছিল- আত্মানুসন্ধান,বৈচিত্রগায়কী ও সঙ্গীত রচনা বা তৈরি করা। তৎকালীন বাউলগণ গান রচনা বা মুখে মুখে বিভিন্ন তত্ত্বকথার গীত তৈরী ও নিজেরাই সুর করে আবৃত্তি করতেন বলে তাদেরকে বলা হতো বাউলকবি। আবার স্রস্টার সৃষ্টির নিগূঢ়তত্ত্ব উদঘাটন করতে জীবনভর তথ্য ও তত্ত্ব সাধনে মত্ত থাকায় তাঁদেরকে বলা হতো বাউলসাধক।

তাঁরা পরম ও পরমেশ্বর-জড় ও জীবজগৎ এবং সৃষ্টির রহস্যন্মোচনে নির্লোভ-নিরলস তপ,জপ,ধ্যান ও সাধনমার্গে জীবন সমাপ্ত করেছেন। তারা বিত্তকে পরিহার করে দৈনকে অঙ্গবিভূষিত করে মানবপ্রেমে ব্রতী হয়েছেন। তাঁরা যুগযুগ কাটিয়ে দিয়েছেন লোভ মোহ ত্যাগ করে স্রস্টার ধ্যানে। ফলসরূপ তাঁদের মস্তকে উঠেছে কনক কীরিটিমুকুট।

তারই ধারাবাহিকতায় ঊনবিংশ শতাব্দি হতে  এই অঞ্চলে বাউলের নতুন সূর্যালোয়ে ঝলসে উঠা একঝাঁক বাউল কবি ও বাউল সাধকের উত্থান। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন-বিতলংসাধু,আতরচান,ফকিরচাঁদ,রশিদউদ্দিন,উকিল মুন্সি,চান খাঁ পাঠান,দীন শরৎনাথ,অতুল শীল,বিপিন শীল,জালাল উদ্দিন খাঁ,অন্ধ তৈয়ব আলী,মিরাজ আলী,আব্দুল মজিদ তালুকদার,আ:সাত্তার,খেলু মিয়া,ইসরাফিল,ইদ্রিছ মিয়া,শ্রীনাথ দাস,পিতাম্বর দাস,আলী হোসেন সরকার,খোরশেদ মিয়া,জমশেদ উদ্দিন,কুটিশ্বর দেবনাথ,গুল মাহমুদ,জংবাহাদুর, প্রভাত সূত্রধর,নটবর,বারেক মিয়া,কমল মিয়া, দুলু খাঁ,ইয়াসিন মিয়া,আব্দুল হেকিম,আবেদ আলী,আব্দুল হাকিম,জাহের উদ্দিন,আনোয়ারা বেগম,সান্তারা বেগম,মিরাস উদ্দিন,ইসলাম উদ্দিন,আব্দুর রহমান,আমীর উদ্দিন,সুমঙ্গল শীল,সামছুন্নাহার,জ্যোসনা বেগম, সিদ্দিক মিয়া প্রমুখ।

তাছাড়া বর্তমানের বাউল কবি সুনীল কর্মকার,সিরাজ উদ্দিন খান পাঠান, বাউল কবি আব্দুস সালাম সরকার,উমেদ আলী ফকির,হবিল সরকার,গোলাম মৌলা,আনোয়ার হোসেন,আলেয়া বেগম,সবুজ সরকার,ফকির চান,মুকুল সরকার,আনিছুল হক সাগর,রুবি সরকার,সাফিয়া বেগম,শামীম আহমেদ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।

(বি:দ্র: নাম গুলো হয়ত জ্যেষ্ঠতা অনুসারে হয়নি)।
বাউল কবি ও বাউল সাধকদের মধ্যে-বাউলকবি রশিদ উদ্দিন,দীন শরৎ,উকিল মুন্সি,জালাল উদ্দিন খাঁ'র বাউল দর্শনে তিনটি ধারা পরিলক্ষিত হয়। যেমন-মানবতা ও সূফিবাদ, মরমী ও সহংবাদ এবং চর্যাপদের অস্তিত্ব। এর মধ্যে বাউল সাধক জালাল উদ্দিন খাঁ'র ১৪টির মধ্যে ১৩টি বাউল তত্ত্বের প্রায় প্রতিটিতেই শরীরী ও অশরীরী মুক্তির বার্তা বহন করে। এ তত্ত্বগুলোর গায়ে বিচ্যুরিত হয় জীবনের আড়ালে লুকিয়ে থাকা জীবনের জ্যোতি। আর এ জন্যেই জালাল খাঁ স্বতন্ত্রধারার আত্মসন্ধানী বাউলকবি ও সাধক।

জালাল উদ্দিন খাঁ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত হয়েছেন। তাঁর মৃত্যুর ৫২ বছর পর হলেও এই জাতীয় স্বীকৃতি আমাদেরকে আনন্দ দিয়েছে। যদিও বহু আগেই তাঁর এই সম্মান পাওয়া উচিৎ ছিল। তবু আনন্দ আনন্দ।

মহান সাধক জালাল উদ্দিন খাঁ'র জন্ম ২৫ এপ্রিল ১৮৯৪,মৃত্যু ১৯৭২ সনে। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর কেন্দুয়ার সিংহেরগাঁও  গ্রামে পারিবারিক ভাবে পালন করা হয়। এর বাইরে প্রথম কেন্দুয়া রিপোর্টারর্স ক্লাবের আয়োজনে ২০০৯ সনে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গন দিনব্যাপী উদযাপিত হয়ে ছিল। এর পর কেন্দুয়া উপজেলা প্রশাসন ১দিন ব্যাপী ৩ বার জালাল মেলা করেছেন। সর্বশেষ ২০১৯ সনে পাবলিক হলে মেলা করেন এর পর আর হয়নি।

জালাল উদ্দিন খাঁ তার গানে বলেছেন- "ভবে মানুষ রতন করো তারে যতন-যারে তোমার মনে চায়ও রে--"। এই মানুষ রতনকে কেন্দুয়াবাসী মনে হচ্ছে খুঁজে পেয়েছেন গত ১১মার্চ/২০২৪ তারিখ। যে দিন নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে কেন্দুয়ায় যোগদান করলেন ময়মনসিংহের কৃতি সন্তান,জামালপুরপুত্র জনাব ইমদাদুল হক তালুকদার।

তিনিই প্রথম ২৫ এপ্রিল হতে ২৭ এপ্রিল/২৪খ্রি: পর্যন্ত ৩দিন ব্যাপী জালাল উদ্দিন খাঁ'র ১৩০ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে বর্ণিল সাজে মেলার আয়োজন করেন। কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠটি সেদিন সেজে ছিল  অন্যরকম এক মায়াবী আকর্ষণে।
মেলায় পুতুলনাচ,নাগরদোলাসহ দৃষ্টিনন্দন ও বৈচিত্রময় ৪০টি রকমারি স্টল, মাঠসজ্জা ও খ্যাতিমান বাউলদের জালালগীতিকা পরিবেশন এবং জমিলা মেমোরিয়াল বিদ্যানিকতনের শিক্ষক আব্দুস সালাম রচিত জহুরুল আলম ভূঁইয়া স্বপনের পরিচালনায় বিদ্যানিকেতনের শিক্ষার্থীদের জালালজীবনীভুত্তুক নাটক "মানুষ রতন"পরিবেশনা আকর্ষণ সৃষ্টি করে।

এ ছাড়া দেশের বরেণ্য বাউল কবি সুনীল কর্মকার,জনপ্রিয় বাউল কবি আব্দুস সালাম সরকার,বরেণ্য লোকশিল্পী আব্দুল কুদ্দুস বয়াতীসহ গুণী বাউলশিল্পীগণ ৩দিন ব্যাপী জালালবাউল সঙ্গীত পরিবেশন করেন যা গভীর রাত পর্যন্ত কয়েক সহস্রাধিক মানুষ উপভোগ করেন। এছাড়া প্রতিদিন দেশের বিখ্যাতজনদের ত্বাত্নিক আলোচনা ও মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার এক নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করে। আর এই ইতিহাস তৈরির মহানায়ক হচ্ছেন সংস্কৃতিবান্ধব কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুর হক তালুকদার। তিনি যোগদানের মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে এই মেলার আয়োজন করে সর্বস্তরের মানুষের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হন।

তিনি ছিলেন জালাল মেলার আহ্বায়ক এবং উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) রাজিব হোসেন ছিলেন সদস্য সচিব। তাদেরকে সার্বিক সহযোগীতা করেন কেন্দুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ এনামুল হক পিপিএম (সেবা),সমাজ সেবা অফিসার ইউনুস রহমান রনিসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারি, ইউএনও অফিসের স্টাফ। এছাড়াও ঝংকার শিল্পীগোষ্ঠী,উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী,চর্চা সাহিত্য আড্ডা,আব্দুল মজিদ তালুকদার শিল্পীগোষ্ঠী,নেত্রকোনার বাউল সমিতি ও সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষ।

২৫ এপ্রিল জালাল মেলা উদ্বোধন করেন নেত্রকোনা-৩ (কেন্দুয়া-আটপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু। এদিন মূখ্য আলোচক হিসেবে (মুঠোফোনে) বক্তব্য রাখেন স্বাধিনতা পদক প্রাপ্ত সমাজচিন্তক, প্রাবন্ধিক অধ্যাপক যতীন সরকার।

এছাড়া ৩দিনের ৩টি আলোচনা পর্বে জালাল দর্শন নিয়ে আলোচনা করেন যথাক্রমে-নেত্রকোনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রাফিকুজ্জামান,ওসি এনামুল হক পিপিএম,প্রাবন্ধিক কেএইচ মাসুদ সিদ্দিকী,বাংলা একাডেমির লোকসাংস্কৃতিক গবেষক সাইমন জাকারিয়া,বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক গবেষক সুমনকুমার দাশ, জালাল খাঁ'র পৌত্র লেখক গোলাম মোরশেদ খান,অপর পৌত্র লেখক প্রাবন্ধিক গোলাম ফারুক খান।

গনমাধ্যমে জালাল খাঁ আলোচনায়: আলোচক- অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকার,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড.এইচএম সাইদুর রহমান,নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লেকচারার আসিফ বিন আলী,এ্যসিল্যান্ড রাজিব হোসেন, প্রথম আলো পত্রিকার প্রতিনিধি পল্লব চক্রবর্তী, বাংলা একাডেমি হতে আগত কবি পিয়াস মজিদ এবং মালজোড়া বাউলগানের আলোচনায় আলোচনা করেন-লেখক গবেষক আলী আহম্মদ খান আইয়োব,নেত্রকোনা জেলা উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান,নেত্রকোনা সরকারি কলেজের লেকচারার কবি সরোজ মোস্তফা,শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক সাফি উল্লাহ,লেখক গবেষক, ছড়াকার সঞ্জয় সরকার।

উপস্থাপনায় ছিলেন- ভাইসাব খ্যাত সামিউল হক ভূঁইয়া ও নামিরা হক দৃষ্টি। সকল পর্বে সভাপতিত্ব করেন মেলা আহবায়ক ও ইউএনও ইমদাদুল হক তালুকদার।

তিনদিনব্যাপী মেলায় জালালগীতি পরিবেশন করেন- বাউলকবি সুনীল কর্মকার,বাউলকবি আব্দুস সালাম সরকার,বরেণ্য পালাগায়ক আব্দুল কুদ্দুস বয়াতী। এছাড়াও বাউলগান পরিবেশন করেন বাউল উমেদ আলী ফকির, ফকির চান,গোলাম মৌলা,অন্ধ বাউল আলেয়া,হবিল সরকার,আবুল বাশার তালুকদার,রুবি সরকার,বাবুল সিরাজুল,নূর চিশতি,নূরমিয়া,গোলাম মোস্তফা,জসিম উদ্দিন খান,সোমা সরকার,মনিষা মনি,আমীর হোসেন,হৃদয় হাসান,সাকিল মিয়া,রহমান জীবন,প্রদীপ পন্ডিত,সুসেন সাহাসহ অর্ধ্বশত বাউল শিল্পীবৃন্দ। এছাড়াও স্পেশাল গান পরিবেশন করেন ইউএনও ইমদাদুল হক তালুকদার,সার্কেল এসপি'র সহধর্মিনী, ওসি এনামুল হক পিপিএম।

তাছাড়া পরিবেশন করা হয় 'মানুষ রতন' নামে একটি জালালজীবনীর নাটক।
৩দিনের মেলায় পুলিশ,আনসারসহ প্রশাসনের কঠোর নজরধারী ও সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ থাকায় প্রচন্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে প্রতিদিন নারী পুরুষ ও শিশু মেলয় আসেন।এ ছাড়া বিভিন্ন অঞ্চল হতে আসা জালাল ভক্ত ও শ্রুতাদের উপস্থিতিতে মেলাপ্রাঙ্গন মুখরিত হয়ে উঠে। মেলায় আগতরা প্রশংসা করে বলেন,জালালকে নিয়ে এমন মেলা এর আগে কখনো হতে দেখিনি। উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, প্রতি বছরই যেনো জালাল মেলা উদযাপিত হয়।

সুন্দর ও সুষ্ঠু ভাবে ৩দিন ব্যাপী জালাল মেলা সুসম্পন্ন হওয়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদামুল হক তালুকদার সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন-সকলের সহযোগীতা ছিল বলেই সুন্দর ভাবে মেলা সমাপ্তি হয়েছে। আমি মনে করি গুণী মানুষদের মরণোত্তর সম্মাননা নয়,জীবীত থেকেই যেনো তাঁর সম্মান পেতে পারেন আমি সেই চেষ্টা করবো। তা ছাড়া আগামী দিনে "জালাল স্মৃতি পদক" এবং কেন্দুয়াতে একটি "জালাল একাডেমি"প্রতিষ্ঠার সর্ব্বোচ্ছ প্রচেষ্টা চালাবো।

আরও পড়ুন : কেন্দুয়ায় ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার বর্ন্যাঢ্য আয়োজন

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809