বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৪ অগ্রাহায়ণ ১৪৩০

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

বেড়া উপজেলায় ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত: ২২:০৯, ৭ আগস্ট ২০২৩

আপডেট: ২২:১২, ৭ আগস্ট ২০২৩

বেড়া উপজেলায় ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

বেড়া উপজেলায় ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবনার বেড়া উপজেলায় ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর সর্বপ্রথম জাতির পিতাই দেশের ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন নেয়াখালী জেলা, বর্তমানে লক্ষীপুর জেলার রামগতি উপজেলাধীন চরপোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শনে যান এবং ভূমিহীন-গৃহহীন-অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের নির্দেশ প্রদান করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার নির্মম হত্যাকান্ডের পর জাতির পিতা কর্তৃক গৃহীত জনবান্ধব ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমগুলো স্থবির হয়ে পড়ে। ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতির পিতার সুযোগ্য কন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনবান্ধব ও উন্নয়ন মূলক কার্যক্রমগুলো পুনরায় চালু করেন।

১৯৯৭ সালের ১৯ মে কক্সবাজার ও সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন পরিদর্শন করেন এবং ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত গৃহহীন ও ছিন্নমূল পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার দানকৃত জমিতে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করা হয়। ঘূর্ণিঝড় ও নদী ভাঙ্গন কবলিত ভূমিহীন, গৃহহীন ও ছিন্নমূল পরিবার পুনর্বসানের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ‘আশ্রয়ণথ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

এ প্রকল্পের আওতায় ১৯৯৭ সাল হতে জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত সারাদেশে ৫,৫৫,৬১৭ টি এবং পাবনা জেলায় ৩,০৯৫ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসন করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বেড়া উপজেলায় ৮৭৪ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আগামী ৯ আগস্ট ২০২৩ খ্রি. তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ০২ শতক জমিসহ একক গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্ভোধনের মাধ্যমে সারাদেশে ১২ টি জেলার ১২৩ টি উপজেলা কে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করবেন। এর মাধ্যমে পাবনার বেড়া উপজেলাও ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হবেন।

আগামী ৯ আগস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বেড়া উপজেলাধীন চাকলা আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পে যুক্ত হবেন বিধায় আমরা সকলেই তাঁর প্রতি গভীর ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এ মহতী অনুষ্ঠানটি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সুসম্পন্ন করার জন্য ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয় জনসাধারণের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছেন আয়োজকরা।

মাননীয় ডেপুটি স্পিকার মহোদয়ের জন্য:

আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর সর্বপ্রথম জাতির পিতাই দেশের ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন নেয়াখালী জেলা, বর্তমানে লক্ষীপুর জেলার রামগতি উপজেলাধীন চরপোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শনে যান এবং ভূমিহীন-গৃহহীন-অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের নির্দেশ প্রদান করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার নির্মম হত্যাকান্ডের পর জাতির পিতা কর্তৃক গৃহীত জনবান্ধব ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমগুলো স্থবির হয়ে পড়ে। ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে যায়।

দীর্ঘ সংগ্রাম ও আন্দোলনের পথ পেরিয়ে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতির পিতার সুযোগ্য কন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনবান্ধব ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমগুলো পুনরায় চালু করেন।

১৯৯৭ সালের ১৯ মে কক্সবাজার ও সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন পরিদর্শন করেন এবং ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত গৃহহীন ও ছিন্নমূল পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার দানকৃত জমিতে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করা হয়। ঘূর্ণিঝড় ও নদী ভাঙ্গন কবলিত ভূমিহীন, গৃহহীন ও ছিন্নমূল পরিবার পুনর্বসানের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ‘আশ্রয়ণথ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

এ প্রকল্পের আওতায় ১৯৯৭ সাল হতে জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত সারাদেশে ৫,৫৫,৬১৭ টি এবং পাবনা জেলায় ৩,০৯৫ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসন করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বেড়া উপজেলায় ৮৭৪ টি এবং সাঁথিয়া উপজেলায় ৬৯৪ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আগামী ৯ আগস্ট ২০২৩ খ্রি. তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ০২ শতক জমিসহ একক গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্ভোধনের মাধ্যমে সারাদেশে ১২ টি জেলার ১২৩ টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করবেন। এর মাধ্যমে পাবনা জেলার বেড়া উপজেলাও ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হবেন।

আগামী ৯ আগস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বড়া উপজেলাধীন চাকলা আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পে যুক্ত হবেন বিধায় আমরা সকলেই তাঁর প্রতি গভীর ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। একই সাথে তাঁর শারিরিক সুস্থতাসহ তাঁর পরিবারের নিহত সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট পাবনা বাসীর চাওয়া:

আরিচা টু রাজবাড়ী-কাজিরহাট ওয়াই সেপ  পদ্মা-যমুনা ত্রিমুখী সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।

পাবনা জেলায় প্রচুর পেয়াঁজ উৎপাদন হয় (প্রায় ৩০%) উৎপাদিত পেঁয়াজ হিমায়িত রাখার জন্য কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণ করা প্রয়োজন। 

পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় অবস্থিত টি সংস্কার করত: পুনরায় চালু করা প্রয়োজন। 

বেড়া উপজেলাধীন শহীদ আব্দুল খালেক স্টেডিয়াম টি আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম হিসেবে উন্নীতকরণ করা প্রয়োজন। 

০৫) বেড়া উপজেলাধীন (সাফুল্লা ও বোরামারা মৌজায়) প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চলটি  দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেয়ে খুশি বেড়ার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার


Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 798