সোমবার ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেলের উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখনো অবহেলিত

আনোয়ারার মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়মের ভরপুর

প্রকাশিত: ২১:৩৯, ২০ অক্টোবর ২০২৩

আপডেট: ২১:৪৩, ২০ অক্টোবর ২০২৩

আনোয়ারার মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়মের ভরপুর

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

আনোয়ারা উপজেলা দক্ষিণ চট্টগ্রামের একটি ঐতিহ্যবাহী  উপজেলা। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখনো অবহেলিত। গণমাধ্যমে নানার অনিয়মের অভিযোগের শিরোনাম হলে প্রতিকার হচ্ছে না।ফলে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলা জনসাধারণ। স্থানীয় এক কর্মচারী দীর্ঘদিন যাবৎ প্রভাব কাটিয়ে অনিয়ম করে যাচ্ছে বলে একাধিক ডাক্তার জানান। 

অনুসন্ধানে জানা যায়, দক্ষিণ এশিয়াতেও নদীর তলদেশে প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেল আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত। আগামী ২৮ শে অক্টোবর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু টানেলটি।কোরিয়ান কেইপিজেড গার্মেন্টস,চায়না ইকোনমিক জোন, সিইউএফএল,কাফকো, বাঁশখালী উপজেলা, চন্দনাইশ উপজেলাসহ, আনোয়ারা উপজেলার বর্তমান জনসংখ্যা ২,৬৮,৮৯৮ জনের চিকিৎসা এক মাত্র ভরসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি। অসুস্থ রোগীরা ঠিক মতো চিকিৎসা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিরুদ্ধে। 

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সূত্রে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৩ ও ২০২০ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীন সেন্ট্রাল মেডিকেল ডিপো (সিএমএসডি) থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয় দুটি এক্স-রে মেশিন। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অচল হয়ে পড়ে আছে মেশিন দুটি।অসুস্থ রোগী অতিরিক্ত  টাকা বিনিময়ে বাহিরে বিভিন্ন ল্যাব থেকে এক্স- রে করাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। 

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালে জেনারেটর আনার পর থেকে জেনারেটরটি বিভিন্ন সমস্যার কারণে চালানো যাচ্ছে না। নতুন জেনারেটরটির ওয়ারেন্টি মেয়াদ ও চলে গেছে চালু না করা অবস্থায়। বিদ্যুৎ চলে গেলে গরমে রোগীরা অতিষ্ঠ হয়ে যায়। ৪ মে ২০২৩ আজকের বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকায় প্রকাশিত শিরোনাম "আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোবাইলের লাইট দিয়ে চলতেছে চিকিৎসা সেবা" 

অনুসন্ধানে জানা যায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী দেখানো টিকেট ফি ৩টাকা থাকলে নেওয়া হচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকা। ভর্তি ফি ৫ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা নেয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে টাকার বিনিময়ে চলে রমরমা "পুলিশ কেইস'র" প্রেসক্রিপশন বাণিজ্য। টাকার বিনিময়ে নেওয়া হয় মিথ্যা "পুলিশ কেইস'র" প্রেসক্রিপশন।যা হয়রানি শিকার হচ্ছে অনেক অসহায় পরিবার। 

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে শুধু মাত্র ১জন মহিলা স্যাকমো (sacmo)।যার মূল পোস্টিং তৈলারদ্বীপ কমিউনিটি ক্লিনিকের।হেলথ কমপ্লেক্সে ৩ দিন, তৈলারদ্বীপ ৩ দিন এভাবে কোন রকম চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে। এতো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীরা স্যাকমো (sacmo) সেবা থেকে অনেক সময় বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। 

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদের নিয়োগ নেই। বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে পুরুষ ৮ জন, মহিলা ২ জন। অধিকাংশ কমিউনিটি ক্লিনিকের উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদ শূন্য।কমিউনিটি ক্লিনিকের গ্রাম গঞ্জের অসহায় দরিদ্র রোগীরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। 

"আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২ মাসে ৯৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত" শিরোনামে বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকায় ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ডেঙ্গু বিষয়টি নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তৃপক্ষ ডেঙ্গু বিষয়টি নিয়ে কোন সচেতন মূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আশেপাশে পরিষ্কার করা হয়নি। ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে মশার উপদ্রব। সোলাইমান নামে সাবেক এক ইউপি সদস্য ডেঙ্গু শনাক্ত হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে।কর্তব্যরত চিকিৎসক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন বলে  চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। ডেঙ্গু শনাক্ত সোলাইমান বেসরকারি ক্লিনিক আনোয়ারা মা ও শিশুর হাসপাতাল এবং আনোয়ারা হলি হেলথ কেয়ার ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক লিঃ ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছে। সেখানে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায় ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যদের। 

সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখা যায়,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে রোগী ভিড়।রোগীর এতো চাপ যে রোগীরা চিকিৎসা পেতে হিমসিম খাচ্ছে। জরুরি বিভাগে একটু পরে সিঁড়ি সামনে বৈদ্যুতিক বাতিটি নষ্ট। অন্ধকার হয়ে আছে সিঁড়ি রুমে। সিঁড়ি রুমে সামনে বৈদ্যুতিক বাতি লাগনো পাশে ছাদ ফাটল থেকে পলেস্তারা খসে পড়তেছে। সিঁড়ি রুমে দ্বিতীয় তলা থেকে ছাদ ওঠার স্থানে সিঁড়ি রুম ছাদ থেকে পলেস্তারা খসে পড়তেছে। নিচে রোগী ২ জন আত্নীয় ঘুমানো অবস্থা এই দূর্ঘটনা ঘটে। তবে কেউ আহত হয়নি।পরিদর্শন কালে আরো দেখা যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেন বিড়ালের নিরাপদ বাসস্থান। হাসপাতালে জরুরি বিভাগ থেকে শুরু করে রোগীদের ভর্তি বেডের ওপর ও নিচে বিড়ালের উপদ্রব। 

উল্লেখ্য, ৩১ শয্যার উক্ত হাসপাতালটি ২০০৬ সালে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। তবে প্রতিদিন রোগী ভর্তি থাকে শতাধিক। ওদিকে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেয় ৩/৫ শতাধিক রোগী। তবে প্রতিদিন রোগী ভর্তি থাকে শতাধিক। 

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একাধিক কর্মচারীরা জানান সাংবাদিক সাহেব হাসপাতালে নিউজ করলে কোন পরিবর্তন হবে না।এই হাসপাতালটি চলে স্থানীয় এক কর্মচারীর কথায়। স্থানীয় কর্মচারী নাম না প্রকাশ করার শর্তে তারা জানান দীর্ঘদিন যাবৎ স্থানীয় প্রভাব কাটিয়ে তিনি অনিয়মের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।তার বিরুদ্ধে কোন ডাক্তার বা কর্মকর্তা বা কর্মচারী কথা বলতে পারে না। হাসপাতালে অনিয়ম বা দূর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে তিনি বিজ্ঞাপনের ব্যবস্থা করে দিয়ে অনিয়ম এবং দূর্নীতি বিষয়টি ধামাচাপা দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। 

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত এক ডাক্তার জানান, আশেপাশের কিশোর গ্যাংয়ের একটি দল প্রায়ই ইমার্জেন্সিতে এসে আজেবাজে চিৎকার চেঁচামেচি করে যায়।কিছুদিন আগে স্যাকমোকে কাঁচি দিয়ে মারতে গিয়েছিল।রাতের বেলায় কিশোর গ্যাংটি রোগীদের মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগ রয়েছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অধিকাংশ মহিলা ডাক্তার রয়েছে। কম সংখ্যা রয়েছে পুরুষ ডাক্তার। মহিলা ডাক্তারদের নিরাপত্তা কথা ভেবে নাইট ডিউটি দেওয়া হয় না।আমাদের ঘন ঘন নাইট ডিউটি দেওয়া হচ্ছে আমরা নিরাপত্তা নিয়ে কোন ধরনের কোন ব্যবস্থা নাই বললে চলে। হাসপাতাল এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে যদি পুলিশ কিংবা আনসার বাহিনী ব্যবস্থা করা যেতো তাহলে আমাদের জন্য  নিরাপত্তা হতো। তিনি আরো জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে কোন রোগীকে জরুরি ভিত্তিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। তখন এম্বুলেন্সের জন্য রোগীদের হিমসিম খেতে হচ্ছে। হাসপাতালের এম্বুলেন্স থাকলে ড্রাইভার নেই। তবে উপজেলা প্রশাসন থেকে "শহীদ" নামের একজন নিযুক্ত আছে।সরকারি ভাবে এম্বুলেন্স গাড়ি চালকের পদটি শূন্য আছে বলে জানা যায়। 

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচএ) ডা. মামুনুর রশিদ এর কাছে এক্স-রে মেশিন দুটি দীর্ঘবছর যাবৎ অচল হয়ে পড়ে থাকার বিষয়ের জানতে চাইলে তিনি জানান, এক্স - রে মেশিন দুটার মধ্যে একটা হলো মেরামতের অযোগ্য হয়ে গেছে। এক্স-রে মেশিন একটা যোগ্য আছে।ওটার এক্সপোজার ইউনিটটি ঠিক করে চালু করতে হবে।জেনারেটরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান জেনারেটরটি চালু করতে বিরাট  বাজেটের ব্যাপার আছে। স্যাকমো (sacmo) বিষয়ের জানতে চাইলে তিনি জানা পুরো আনোয়ারা উপজেলা শুরু মাত্র একজন মহিলা স্যাকমো (sacmo) আছে। ওনি ৩ দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থাকে বাকি ৩ দিন কমিউনিটি ক্লিনিকের থাকে।এ ছাড়া উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদের সকল ফোর্স খালি।অনেক দিন স্যাকমো (sacmo) নতুন নিয়োগ নেই। 

কিশোর গ্যাংকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি  জানান কিশোর গ্যাং ছিল তবে মাঝখানে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশের প্রশাসনের সহযোগিতায় ৩/৪ জনকে গ্রেফতার করার পর একটু কমছে।ডাক্তারদের অভিযোগ নিরাপত্তা জন্য হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে আনসার বা পুলিশ বাহিরা ব্যবস্থা করার কোন পরিকল্পনা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান সরকারের আনসার বাহিনী চালু করার একটা প্লেন আছে।কিন্তু এখনো চালু হয়নি। আনসার চালু হতে ফাউন্ড লাগবে। তবে চট্টগ্রামে কোন উপজেলা এখনো আনসার বাহিনী চালু হয়নি?আমরাও বিভিন্ন ফোরাম চেষ্টা করতেছি। যাতে নিরাপত্তা জন্য আনসার বাহিনী দেওয়া হয়। 

জরুরি বিভাগে ওয়াশরুমটি দীর্ঘদিন যাবৎ নষ্ট। ওয়াশরুম ঠিক করার কোন পরিকল্পনা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান ওয়াশরুম নিয়ে বিভিন্ন ঝামেলায় আছি।এটা এসিডি ইঞ্জিনিয়ার এসে পরিদর্শক করে গেছে। ওনাকে ওয়াশরুম সহ জরুরি বিভাগে দরজা জানালা নষ্ট হয়ে গেছে এবং সিঁড়ি ঘরে রুমে যে ছাদে ফাটল আছে।আমি নিজেই হাসপাতালে সমস্যা গুলো দেখাছি।এমনকি জেনারেটরের কথাটিও বলা হয়েছে। ওনি এই বছর কাজ শুরু করবে বলে আশ্বাস দিয়ে গেছে। 

পুলিশ কেইস'র" প্রেসক্রিপশন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান,কোন ভিকটিম যখন আহত হয়ে চিকিৎসা জন্য হাসপাতালে আসে তখন জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ভিকটিম দেখে পুলিশ কেইস'র" প্রেসক্রিপশন দেন। ভিকটিমের প্রেসক্রিপশন এসল্ট খাতায় বিস্তারিত নোট করা হয়।কেউ মারামারি, নির্যাতন, নিপীড়ন কিংবা অন্য কোনো উপায়ে আহত হলে তাকে মামলা করার জন্য তাৎক্ষণিক মেডিকেল সার্টিফিকেট দেয়া হয় না। এজন্য সরকারি হাসপাতালের ‘পুলিশ কেস’ সিল মারা প্রেসক্রিপশন কিংবা ভর্তি টিকিট দেখিয়ে থানায় মামলা করতে হয়।

আর মামলা করার পর পুলিশ হাসপাতাল থেকে ওই ব্যক্তির মেডিকেল সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে। আমি ভিকটিমকে কোন সার্টিফিকেট দেওয়া হয় না।পুলিশ কেইস'র কোন টাকা লাগে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন ‘পুলিশ কেইস'র কেনো টাকা দিতে হয় না। কেউ যদি সুনির্দিষ্ট প্রমাণ সহ আমার কাছে অভিযোগ করে। পুলিশ কেইস'র টাকা নিয়েছে আমি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।

আরও পড়ুন: ইসলামপুরে কৃষকদের  মাঝে  বিনামূল্যে সার বীজ বিতারণ

ব্রেকিং নিউজ:

বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বারের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সাংবাদিক মুন্নী সাহা গ্রেফতার
ময়মনসিংহে ৭২ ঘণ্টায় আকাশ হত্যা রহস্য উন্মোচন, দুইজন গ্রেফতার
সিলেটে ৩৭,৫৫০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
এক্সনহোস্ট ব্ল্যাক ফ্রাইডে সেলে হোস্টিংয়ে ৬০% ছাড়!
বিচারের পরই আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে: ড. ইউনূস
র‍্যাবের অভিযানে সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহইয়া চৌধুরী গ্রেফতার
র‌্যাবের হাতে কোম্পানীগঞ্জের যুবলীগ নেতা ইকবাল গ্রেফতার
ঝিনাইদহের সাবেক এমপি তাহজীব আলম সিদ্দিকী গ্রেফতার
সিলেটে র‌্যাবের হাতে ভয়ংকর সন্ত্রাসী শুটার আনসার ও সহযোগী নাঈম গ্রেপ্তার
সাবেক যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর ব্যক্তিগত পিএসসহ গ্রেফতার-২
জুয়া খেলার টাকা দিতে না পারায় জুয়ারীকে মারপিট: আত্মহত্যা নিয়ে প্রশ্ন
জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সোহেলসহ গ্রেফতার-১৫
কানাইঘাটের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফজল র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
সিলেটে পংকজ কুমার হত্যা: স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গ্রেফতার
নেত্রকোণায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি নেতা আটক
হবিগঞ্জে ৬৬ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাংবাদিক তুরাব হত্যা মামলার আসামী আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র হত্যা মামলায় ব্যারিস্টার সুমন গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিস্ফোরক উদ্ধার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ.লীগ নেতা আফতাব আলী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে আলোচিত হত্যা মামলার প্রধান আসামী গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অস্ত্রসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কেন্দুয়ায় ১০ বছর ধরে বাড়িছাড়া পাঁচ পরিবার
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা তৌফিক বক্স গ্রেফতার

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 850