শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রকাশিত: ০৬:২৭, ১০ মে ২০২৩

গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবি, কবি, কবিগুরু, বিশ্বকবি, গুরুদেব কি নামে ডাকব তোমায়? তুমি যে সকল বাঙালির গুরু। সুখে দুঃখে,সম্পদে বিপদে বাঙালির আশ্রয়। জন্মে মৃত্যুতে,আগমনে বিদায়ে তোমার বাণী এখনও বাঙালির বাণ। গুরুদেব অভিধা ছাড়া কি তোমাকে মানায়? তুমি হিন্দু-মুসলমানের,তুমি বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানের,তুমি সকল ধর্মের,সকল বর্ণের,সকল বাঙালির।তুমি মানুষের,মানবতার,মানব ধর্ম তোমার  ধর্ম। তুমি বাঙলার,তুমি সারা বিশ্বের।গুরুদেব ছাড়া অন্য শব্দ কি তোমার বেলায় মানায়?বলো গুরুদেব। বাঙলা সাহিত্যের প্রাণের ঠাকুরকে গুরুদেব হিসেবে সকলে জানি।

গুরু বিনা দেব, দানব,মানব সবাই পথভ্রষ্ঠ হতে বাধ্য। গুরু সবাইকে অন্ধকারে আলোর পথ দেখান। তাই সকল ধর্মে,বর্ণে,জাতিতে গুরুর স্থান সবার উপরে। হিন্দু ধর্মে গুরুকে পরমব্রহ্মের সাথে তুলনা করা হয়েছে। পুরাণে দেখা যায় দেবতারা যেমন দেবগুরু বৃহষ্পতির দেখানো পথে চলেন সেরূপ অসুরেরাও দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যের দেখানো পথে চলেন।গুরুরা সবসময়ই শিষ্যের মুক্তির চিন্তা করেন। গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সবসময় খুঁজে বেড়িয়েছেন বাঙালির মুক্তির পথ। সাহিত্যের সকল শাখায় বিচরণ করেছেন অবলীলায়।পথ প্রদর্শন করেছেন বাঙালিকে কবিতা,গল্প,উপন্যাস,চিত্র,নাটক ,গদ্য ও গানের মাধ্যমে। ধর্ম বর্ণ,ধনি দরিদ্র,সংখ্যালঘু সংখ্যাগুরু,বাঙালি অবাঙালি যারাই কবির সংস্পর্ষে এসেছে শিষ্য হিসেবে স্থান দিয়েছেন গুরুদেব। এমনকি যারা সত্যকে দূর থেকেও দেখতে চায় তাদেরও গুরুদেব বঞ্চিত করেননি। রবির আলোয় আলোকিত করেছেন সবাইকে। গুরুদেবকে যারা নিন্দা করেছেন,তাদেরকেও গলায় পরেছেন রবীন্দ্রনাথ।

যিনি অন্তর্যামীকে চিনতে শিষ্যকে সাহায্য করেন তিনি গুরুদেব। যিনি শিষ্যের সব প্রয়োজনে সাড়া দেন তিনিই গুরুদেব।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম শিষ্যা ও গ্রুফ রিডার রাণী চন্দ ‘গুরুদেব ’বইয়ে লিখেছেন-

“কি জানি কি ছিল গুরুদেবের মধ্যে,তাঁর কাছে গেলেই যেন তখনকার মতো একটা পূর্ণতা আসত প্রাণে। মানুষের মনের দ্বিধা-দ্ব›দ্ব,সংশয়-বেদনার তো অন্ত নেই কোন,এটা-ওটা নিয়ে তোলপাড় হচ্ছে,হাবুডুবু খাচ্ছি;গুরুদেবের কাছে গিয়ে প্রণাম করে পায়ের কাছে বসেছি,গুরুদেব হয়তো মাথাটা ধরে স্নেহে নাড়া দিলেন ,বহুবার বহুক্ষণে দেখেছি-অমনি নরম হয়ে এসেছে ভিতরটা। বসে থাকতাম দু চারটা সাধারণ কথাবার্তা বলতেন,আসবার সময় হাসিমুখে চলে আসতাম।কেন যে গিয়েছিলাম,কি কথা যে বলতে চেয়েছিলাম,কিছুই মনে থাকত না আর।না-বলা কওয়ার মধ্যেইএকটা স্থির প্রশান্তি এসে যেত। তাঁর কথাই ছিল মন্ত্র।একদিনের এক চোট্ট ঘটনা,তখন আমি শ্রীভবনে থাকি,কলা ভবনের ছাত্রী।এক দুপুরে কি জানি কি এক অজ্ঞাত বেদনায় অন্তর টলমল হয়ে উঠল।বৈশাখের তপ্ত দুপুর,সেই গনগনে রোদ্দুরে গুরুদেবের কাছে ছুটে এলাম।গুরুদেব তখন থাকতেন উদয়নের নিচের ঘরে সেই ঘরে টেবিলের উপর ঝুঁকে বসে লিখছিলেন। আমি গিয়ে প্রণাম করতেই তিনি বললেন,এই একটু আগে একখানা ছবি এঁকেছি দেখ,বলে টেবিলের দেরাজ টেনে একখানি ছবি বের করলেন। চোট্ট ছবিখানি নীল সবুজ সাদা রঙে মিলেমিশে কয়েকটা ঢেউ,যেন তুফান উঠেছে সাগর জলে। উত্তাল তরঙ্গ।গুরুদেব ছবিখানি দেখিয়ে বললেন,মানুষের বেলায়ও এমনি,কেবলই তরঙ্গ। তরঙ্গ আছে বলেই সে বেঁচে আছে।এই তরঙ্গ যেদিন থামবে সেদিন জীবনেরও শেষ হবে। সে হবে তখন মৃত।মনে মনে চমকে উঠেছিলাম তাঁর কথা শুনে। ভাবলাম গুরুদেব কি করে জানলেন আমার ঠিক সেই সময়ের মনের অবস্থা।”

গুরুদেব দেড়শ বছর পরেও আমাদের মনের অবস্থা বুঝতে পারেন। অলক্ষ্যে এসে হাজির হন মুখে বাণী নিয়ে,চোখের কোণে শিষ্যের নোনা জল মুছে দিতে।

গুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম জীবনে রবীন্দ্র প্রেমী ছিলেন না,বরং বিরোধি ছিলেন। তাচ্ছিল্ল্য করতেন রবীন্দ্র রচনা নিয়ে। কিন্তু গুরুদেবকে যখন চিনলেন তখন প্রায়শ্চিত্ত করলেন বিভিন্ন লেখনিতে।‘রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকারওপূণরাবিষ্কার’বইটি গুরুদেবকে নিয়ে লেখা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিবিধ প্রব›েধর সংকলণ। এই বইয়ের ভ’মিকায় সুনীল যেন সকল বাঙালি লেখকের হয়ে বলছেন-“সারাজীবন ধরে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে ভেবিছি।রবীন্দ্রনাথের সঙে আমার সম্পর্ক বারবার বদলে গিযেছে। যৌবনে রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার করতেই চেয়েছিলাম। তখন মনে হয়েছিল এই হিমালয় পর্বতকে অস্বীকার করতে না পারলে মৌলিক কোন পথের দিশা পাওয়া বোধ হয় সম্ভব নয়। পরে ভেবেছি,রবীন্দ্রনাথ ছাড়া কোন গতি নেই।বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ নিজেই একটা এতিহ্য। তাঁকে পূণরাবিষ্কার না করে কোন উত্তরাধিকারের কথা ভাবাই যায় না।”

গুরুদেবকে গুরুভার স্বীকার করে নিতে হয়। তাইতো সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করতে পেরেছেন,রবীন্দ্রনাথ নিজেই গুরুদেব হতে চেয়েছিলেন? অন্তত ওই সম্বোধনে তাঁর আপত্তি ছিল না। গুরুদেবের প্রশংসায় ভেসেছেন সুনীল। অবশ্য এটা ধ্রæব সত্য।একজন লেখক সাহিত্যের কোন একটি শাখাও বাদ দেননিএবং কোনটিতেই বিফল হননি, এরকম দ্বিতীয় লেখক আর পৃথিবীতে পাওয়া যাবে কি?

নিজের জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে নবীন লেখকদের উদ্দেশ্যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বলেন- “কোন নবীন লেখক যদি সূচনাপর্বে রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার করে নিজস্ব ভাষা সন্ধানের চেষ্টা না করে,রবীন্দ্রনাথেই আপ্লুত হয়ে থাকে সে অতি মূর্খ। পরিণত বয়েসেও যদি কোন লেখক রবীন্দ্রনাথের থেকে দূরে সরে থাকে,তাঁকে জীবন যাপনের সঙ্গী করে না নেয়, তাহলে সে আরো বড় মূর্খ! ”অর্থ্যাৎ গুরুদেব বিনে বাঙাল লেখক হওয়া মূর্খতা ছাড়া আর কি হতে পারে?

গুরুদেবের জন্ম জয়ন্তীতে আমরা গুরুমন্ত্র স্মরণ করি। গুরুর দেখানো পথে ধ্যান বা প্রার্থনা করি। ২৫ শে বৈশাখ১৩৬৭ সালে শ্রী রবীন্দ্রনাথ দত্ত কর্তৃক প্রকাশিত,‘রবীন্দ্রনাথ জীবন ও সাহিত্য’গ্রন্থের ভ’মিকায় গুরুদেব সম্পর্কে একই কথা বলা হয়েছে, “রবীন্দ্রনাথ কবি -দ্রষ্টা এবং দ্রষ্টা সুতরাং ঋষি। কবি এবং ঋষিদের পরিচয় তাহাদের বাণী মুখে মুখে এক যুগ থেকে আরেক যুগে উচ্চারিত হয়; ইহার জন্যে তাহাদের কাব্য ও বাণী ছাড়া অন্য আযোজনের আবশ্যক হয় না।রবীন্দ্রনাথের কাব্য আমাদের নিত্যসঙ্গী:আমরা সুদিনে দুর্দিনে,দুঃখে-সুখে, বিলাসে-বৈরাগ্যে তাহার কবিতা স্মরণ অথবা আবৃত্তি করিয়া মনে মনে শক্তি সঞ্চয় করি,সংসারের কন্ঠকময় পথে তাহার গান আমাদের আশা ও আশ্বাস দেয়।আমরা মনে মনে তাহার বাণীমূর্তি ধ্যান করি।”

রবীন্দ্রনাথ শুধু লেখক আর সাহিত্যিকের গুরুদেব নন।তিনি আপামর বাঙালীর গুরুদেব। এলিট শ্রেণীর কিছু বাঙালি তাঁকে বুর্জোয়ার রূপ দিতে চেষ্টা করেছিলেন। তারা পারেননি জমিদার নন্দন তকমায় গুরুদেবকে কলংকিত করতে। পল্লীবাংলার শ্রমিক,মজুর,কৃষক সাধারণ মানুষজনের প্রতি গুরুদেব ছিলেন আন্তরিক ভাবে সহানুভ’তিশীল। ‘আত্মপরিচয়ে ’তাইতো তিনি লিখেছেন-

“এইধূলো মাটি ঘাসের মধ্যে আমি হৃদয় ঢেলে দিয়ে গেলাম,বনষ্পতি-ওষধির মধ্যে। যারা মাটির কোলের কাছে আছে,যারা মাটির হাতে মানুষ,যারা মাটিতেই হাঁটতে আরম্ভ করে ,শেষকালে মাটিতেই বিশ্রাম করে,আমি তাদের সকলের বন্ধু,আমি কবি।”

এ কবির নিছক ভাবালুতা নয়,জনদরদী মনের আর্তি।

প্রমথ চৌধুরীর ‘রায়তের কথা’বইয়ের ভ’মিকায় রবীন্দ্রনাথ বলেছেন-“আমার জন্মগত পেশা জমিদারি,কিন্তু আমার স্বভাবগত পেশা আসমানদারি। এই কারণেই জমিদারির জমি আঁকড়ে থাকতে অন্তরের প্রবৃত্তি নেই।”

গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষের সুখ ও দুঃখকে এক সাথে গ্রহণ করার শক্তি দিতে পেরেছেন সমানভাবে। দুঃখ থেকে শক্তি লাভের পথ মানুষকে খুব কম লোকই দিতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতীয় চিন্তার মধ্যেই দুঃখের সমাধান পেয়েছিলেন। গুরুদেব বলতেন,‘যিনি সুখকর তাকে প্রণাম করো,যিনি দুঃখকর তাকেও প্রণাম করো।’(নম:শম্ভবায়,ময়োভবায় চ।)। ব্রাহ্ম ছিলেন বলে,অনেকেই গুরুদেবকে নাস্তিক বলে প্রচার করতেন। রবীন্দ্রনাথ নাস্তিক ছিলেন না। সামগ্রিক অস্তিত্বের মধ্যে জড়িত ছিলেন। তিনি সেই অস্তিত্বের গোটা স্বরূপটাকেই গ্রহণ করতে চেয়েছিলেন। সুখের মাঝে যাকে দেখেছেন,দুঃখে তাকেই প্রাণভরে পেয়েছেন। দুঃসাহসী এই কবি তাই দুঃখকে সম্পদে পরিবর্তিত করে নিতে পেরেছিলেন।

সমাজ বিপ্লবী গুরুদেব প্রতারকদের,ভন্ড,ব্যবসায়ী গুরুদের ব্যঙ্গ করেছেন,‘গুরুবাক্য’ নাটকে। এ নাটকের কাহিনী থেকে আমরা জানি যে,গুরু যা বলেন বা নির্দেশ করেন তা সকলের বিশ্বাস করা ও মেনে চলা আবশ্যক। যে কোন সমস্যায় স্থানীয়দের সমাধানের পথ করে দেন গুরু। একেবারে গার্হস্থ্য জীবনের দৈনন্দিন সমস্যা থেকে জাতীয় ইতিহাস থেকে পুরাণ পর্যন্ত যত ভেদবিচার গুরুকেই করে দিতে হয়। যেমন ধরা যেতে পারে নাট্যচরিত্র কার্তিকের সমস্যা তার নাম কার্তিক বলে তার স্ত্রী তদীয় শ্যালক কীর্তিকে নাম ধরে ডাকতে পারে কিনা,কীর্তিবাস গোয়ালাকে বাসুদেব বলে ডাকলে কোন ক্ষতি হবে কিনা, দেবতা কার্ত্তিককে নাত্তিক বলে সম্বোধনে পাপ হওয়ার আশংকা আছে কিনা ইত্যাদি। এই সমস্যা সমাধানের জন্যে গুরুর কাছে কার্ত্তিকের আগমন। অচ্যুতের সংকট আরেকটু ভিন্ন প্রকৃতির হলেও এও এক দারুন সমস্যা। ভুলোমন অচ্যুতের-এর আগেও একবার গুরুর নিকট থেকে শিক্ষালাভ করেছিল অন্ন শ্রেষ্ঠ না অন্নপায়ী শ্রেষ্ঠ। কিন্তু এখন সে তত্ত¡কথা ভুলে গিয়ে ভীষণ বিপদে পড়েছে। তাই আবার গুরুর শরণাপন্ন সে।গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভন্ড নিয়তিবাদী গুরুদের হাত সমাজকে যুক্তিবাদী করার চেষ্টা করেছেন। তবুও এদের নির্মূল করা সম্ভব হয়নি।ধর্মের ছল বর্মে এরা এখন ও সমাজে বহাল তবিয়তে আছে।

১২৬৮ থেকে আজ ১৪৩০ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ,১৬২তম জন্ম দিবসে কি বচনে সিক্ত করব তোমায় গুরুদেব।তোমার গাছে ফোটা ফুল আমরা এখনও তোমাকে নিবেদন করি।তোমার তৈরি শব্দে এখনও কথা বলি,পথ চলি। তোমার লেখাই এখনও আমাদের পাঠ্য,লেখ্য। তাই তোমার স্তুতি তোমারই গানে।গুরুদেব গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজাই করছি আমরা। তুমি বাঙলা সাহিত্যে শ্রেষ্ঠ অবতার।তুমিই উপলক্ষ্য আর বাকি সব নিমিত্ত মাত্র।আমাদের রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে আমলা,কামলা সবাই তোমার গানেই দিন শুরু করি, তোমার কবিতাতেই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানি। তোমাকে তোমার গানেই বিদায় জানিয়েছি ২২শ্রাবণে। যে গান তুমি রচেছিলে রামমোহনের চিরবিদায় দিনে‘-কে যায় অমৃতধামযাত্রী .....।’ গুরুদেব শত শত বছর ধরে বাঙালি শুধু ২৫ বৈশাখ নয়,প্রতি দিন ,প্রতি ক্ষণ কান পেতে রবে। গুরুদেব পথ বলে দেবেন তাঁর হাজার হাজার রচনা থেকে।সুখে দুঃখে বাঙালি গাইবে তোমারই গান-‘ ওই শুনি যেন চরণ ধ্বনি রে, শুনি আপন মনে। বুঝি আমার মনোহরণ আসে গোপনে।'

সহায়ক গ্রন্থ:

১।গুরুদেব-রাণী চন্দ, বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা,২২শ্রাবণ ১৩৬৯।

২। রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার ও পূণরাবিষ্কার-সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, দে’জ পাবলিশিং, কলকাতা।

৩। রবীন্দ্রনাথের গান: রচনার কাহিনী-সমীর সেনগুপ্ত, প্যাপিরাস২, কলকাতা।

৪। রবীন্দ্র জীবনী-৪।

৫। রবীন্দ্রনাথ জীবন ও সাহিত্য-শ্রীরবীন্দ্রনাথ দত্ত, শান্তিরঞ্জন প্রেস, কলকাতা, ২৫ বৈশাখ১৩৬৭।

৬। রবীন্দ্র মননে মার্ক্সীয় দর্শন-কল্যাণ কুমার সরকার, বর্ণালী, কলকাতা, ডিসেম্বর ১৯৬০।

৭। জমিদার রবীন্দ্রনাথ-অমিতাভ চৌধুরী,বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা.২৫ বৈশাখ১৩৮৩।

৮। গীতবিতানের আরশীনগর-প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, একুশ শতক, কলকাতা।

৯। রবীন্দ্রনাথঃকৌতুক নাটক-আহমেদ আমিনুল ইসলাম, মূর্ধন্য, এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা, ডিসেম্বর, ২০১১।

১০। সুনির্বাচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত স্বরলিপি-শঙ্কর রায় সম্পাদিত, কাকলী প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা।

আরও পড়ুন: হযরত মুহাম্মদ (স:) বিদায় হজ্জের ঐতিহাসিক ভাষণ

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809