রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

দুর্জয় বাংলা || Durjoy Bangla

বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক এমপি

প্রকাশিত: ১৮:৫৫, ৩ ডিসেম্বর ২০২৩

বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক এমপি

বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক এমপি

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।মুক্তিযোদ্ধা তথা জাতির বীর সন্তানেরা কোন পরিবার বা গোষ্ঠীর নয় তারা পুরো বাঙ্গালী জাতির  অহংকার। নেত্রকোণার রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ মরহুম জননেতা আব্দুল খালেক এমপি, একটি নাম একটি ইতিহাস।

নেত্রকোণা মহকুমার রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে যে নামটি বার বার উঠে এসেছে তিনি হলেন নেত্রকোণার গণ মানুষের সব চেয়ে আলোচিত প্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মরহুম জননেতা আব্দুল খালেক এমপি।

মহান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ র্পযন্ত নেত্রকোণা অঞ্চলে তৎকালীন পাকস্তিানী উপনিবেশিক শাসন শোষণের বিরদ্ধে যেসব আন্দোলন সংগ্রাম সংগঠিত হয়েছে তার প্রায় প্রতিটিতে মরহুম জননেতা আব্দুল খালেকের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামী ভূমিকা বাঙ্গালী জাতির ইতিহাস স্বর্ণক্ষরে লিখা থাকবে।

জন্ম:
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক জননেতা আব্দুল খালেক ১৯২৮ সালে আটপাড়া উপজেলার মোগল হাটা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেন। তার স্ত্রী বেগম রওশন আরা খালেক। তিনি ৩ সন্তানের জনক ।এক সন্তান আটপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যন।

শিক্ষা জীবন:
এই কৃতী রাজনীতিবিদের শিক্ষাজীবন শুরু হয়, গোপালাশ্রম ভৈরব চন্দ্র হাইস্কুলে। পরবর্তী সময়ে নেত্রকোণায় এসে ভর্তি হন আঞ্জুমান হাইস্কুলে।সেখান থেকেই ১৯৪৯ সালে মেট্রিক পাশ করেন এবং ভর্তি হন নেত্রকোণা কলেজে। নেত্রকোণাতে তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলীর বাবা বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী,সমাজসেবক, জনাব আক্তার আলীর বাড়ী ইসলামপুর গ্রামে থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনীতি করেছেন।এ বাড়ীতে তিনি ১০/১২ বছর ছিলেন। এ বাড়ী থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতি থেকে দলীয় রাজনীতিতে শক্তিশালী অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত হন। এখানে উল্লেখ্য যে, ঐ সময় জাতীয় পুরষ্কার “একুশে পদক” প্রাপ্ত সাহিত্তিক এবং বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদের প্রতষ্ঠিাতা সভাপতি প্রখ্যাত ভাষা সৈনিক সাংবাদিক জনাব  সানাউল্লাহ নূরী এবং  প্রখ্যাত ভাষা সৈনিক আজিম উদ্দীনও শহীদ মেহের আলীদের বাড়ীতে  ছিলেন। জনাব  সানাউল্লাহ নূরী ৮-১০ বছর শহীদ মেহের আলীদের বাড়ীতে ছিলেন। ঐ বাড়ীটি তখন নেত্রকোণা  জেলার  রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয়েছিল।

রাজনৈতিক জীবন:
ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে গড়ে ওঠা বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে বাঙ্গালী জাতির উন্মেষ ঘঠিয়ে আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্যদিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে তৎকালীন পূর্ববাংলার বাঙ্গালী জনগোষ্ঠিকে স্বাধীকার থেকে স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়ার প্রতিটি লড়াই সংগ্রামে নেত্রকোণার মানুষকে নেতৃত্ব দিয়েছেন নেত্রকোণা মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সম্পাদক জননেতা মরহুম আব্দুল খালেক এমপি। আব্দুল খালেক ছাত্র জীবনেই রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত হয়ে পড়েন। তিনি মহকুমা মুসলিম স্টুডেন্টস লীগের অন্যতম সদস্য হিসাবে বৃটিশ বিরোধী স্বদেশী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন বলে জানা যায়। ১৯৫১ সালে নেত্রকোণা কলেজে প্রথম ছাত্র সংসদ গঠিত হয়। মরহুম আব্দুল খালেক ছিলেন নবগঠিত এই ছাত্র সংসদের জিএস। মরহুম আব্দুল খালেক ১৯৫২ সালের ২১শে ফব্রেুয়ারী ঢাকায় ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে নেত্রকোণা শহরে প্রথম অনুষ্ঠিত ছাত্র গণমিছিলের অন্যতম উদ্যোক্তা ও সংগঠক হিসাবে নেত্রকোণা ছাত্র যুব সমাজকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। 

তিনি ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে যুক্তফ্রণ্টের পক্ষে গড়ে উঠা মহকুমা কর্মী শিবিরের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি ১৯৫৫ সালে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে নেত্রকোণা মহকুমা আওয়ামী মুসলিম লীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে টাঙ্গাইলের কাগমারী সম্মেলনের পর থেকেই নেত্রকোণা মহকুমা আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে নেত্রকোণা মহকুমা আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হন। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক আইন জারী হলে তিনি আত্মগোপন করেন। আত্মগোপনে থাকা অবস্থায়ই আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন সৃষ্টির লক্ষ্যে  নিজের যোগ্য উ্ত্তরসুরী কিংবদন্তী ছাত্রনেতা জনাব মেহের আলীর নেতৃত্তে “ছাত্র সংস্থা” নামে একটি গোপন সর্বদলীয় ছাত্র সংগঠন গড়ে তোলেন। উক্ত ছাত্র সংস্থার নেতৃত্বে নেত্রকোণায় ১৯৬২ সনে প্রথম প্রকাশ্যে ভাষা দিবস পালিত হয়। ছাত্র সংস্থার মাধম্যে ভাষা দিবস পালনে মরহুম আব্দুল খালেকের ভূমিকা অনষিকার্য। ১৯৬২ সালে নেত্রকোনা মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে   জনাব মেহের আলী ও জনাব শামসুজ্জোহাকে প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী করে কমিটি করে দেন। শুরু হয় নেত্রকোণায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন জেলা ছাত্রলীগের অভিযাত্রা।  এই সংগঠনেও  আব্দুল খালেকের গুরুত্ত্বর্পূণ ভূমিকা ছিল।

১৯৬২ সালে সামরিক আইন প্রত্যাহার করা হলে তিনি নেত্রকোণা মহকুমা আওয়ামী লীগকে পুর্নগঠন করে রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরু করেন। তৎকালীন পূর্ববাংলার রাজনীতি ছিল প্রধানত আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসনের দাবিকে কেন্দ্র করে, যার চুড়ান্ত প্রকাশ ঘটেছিল বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা দাবির মধ্য দিয়ে। বঙ্গবন্ধুশেখ মুজিবের নেতৃত্বে ৬ দফা আন্দোলন তৎকালীন পূর্ববাংলার বাঙ্গালী জনগোষ্ঠিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করার সংগ্রামে আওয়ামীলীগ ও মরহুম আব্দুল খালেক নেত্রকোণায় গুরুত্ত্বপূর্ণভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ১৯৬৫ সালে তৎকালীন পাকস্তিানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পটভূমিতে সৃষ্ট সম্মিলিত বিরোধী দল (কপ) এর নেত্রকোণা মহকুমার অন্যতম সংগঠকের ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধোত্তর কালে শেখ মুজিব বাঙ্গালীর মুক্তিসনদ ৬ দফা প্রদান করলে, মরহুম আব্দুল খালেক ৬ দফা দাবী নিয়ে নেত্রকোণায় গ্রামে গঞ্জে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তখন মহকুমা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তাকে তার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। তিনি ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত তৎকালীন পূর্বপাকস্তিান প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মদন, খালিয়াজুরী ও আটপাড়া থানার অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত নির্বাচনী এলাকা থেকে এমপি নির্বাচিত হন।

মুক্তিযুদ্ধে অবদান:
১৯৭১ সালে ৭ই মার্চের পর বাংলাদেশে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে তিনি নেত্রকোণায় গঠিত মহকুমা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। তখন তার নেতৃত্বে নেত্রকোণা মহকুমার সর্বত্র গড়ে উঠে সংগ্রাম পরিষদ ও বেগবান হয় অসহযোগ আন্দোলন। প্রকৃত অর্থে, এই সংগ্রাম পরিষদ ও অসহযোগ আন্দোলন হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বস্তুগত কেন্দ্রস্থল। তখন ২৯শে এপ্রিল হানাদার বাহিনী নেত্রকোণা শহর দখল করে নিলে মরহুম আব্দুল খালেক কতক সহকর্মী নিয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকাসহ নেত্রকোণার মুক্তাঞ্চলে কর্মরত গ্রাম, ইউনিয়ন ও অঞ্চল ভিত্তিক গড়ে উঠা সংগ্রাম পরিষদ সমূহকে অধিক কর্ম তৎপর করার জন্য গ্রামে গঞ্জে ঝটিকা সফরে বেরিয়ে পড়েন। অবশেষে মধ্য জুনে মরহুম আব্দুল খালেক মহেষখলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে গমন করেন। কিছুদিন মহেষখলায় অবস্থান করার পর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আব্দুল খালেক সাহেব কলিকাতার নীল রতন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হন। তিনি চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে আবার মহেষখলা ক্যাম্পে ফিরে আসেন এবং মুক্তিযুদ্ধের সাংগঠনিক কর্মেলিপ্ত হন। 

মুক্তিযুদ্ধে মরহুম আব্দুল খালেক সাহেব ছিলেন মূলতঃ কলিকাতায় অবস্থিত প্রবাসী সরকার ও সীমান্ত ক্যাম্প সমূহের একজন সফল সমন্বয়কারী। ঐতিহাসিক ৯ই ডিসেম্বর নেত্রকোণা শহর হানাদার মুক্ত হলে জনাব আব্দুল খালেক সাহেব বিজয়ীর বেশে নেত্রকোণায় প্রবেশ করেন এবং যুদ্ধ বিধ্বস্ত নেত্রকোণাকে পুনর্গঠন করার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। তখন তাকে নেত্রকোণা মহকুমা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়। কারন ইতিহাস-ঐতিহ্যের মাপকাঠিতে জনাব আব্দুল খালেক ছিলেন মুক্তিফৌজ মুজিব বাহিনী বিশেষ গেরিলা ফোর্সমুক্তিবাহিনী সহ নেত্রকোণার ৩৪টি মুক্তিযোদ্ধা কোম্পানীর র্সবস্তররে কমান্ডার ও যোদ্ধাদের প্রিয় নেতা ও অনুসরণযোগ্য ব্যক্তিত্ব। তিনি সেজন্যই ১৯৭৩ সালে জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে পুনরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি এ বছরই অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলার প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মদন-খালিয়াজুরী ও আটপাড়া থানার কিয়দংশ নিয়ে গঠিত নির্বাচনী এলাকা থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ঐ বছরেই সংসদ অধিবেশনে হাওরাঞ্চলের মৎস্যজীবিদের সমবায় সমিতির মাধ্যমে জলমহাল গুলো ইজারা পত্তনের আইন করার উপর গুরুত্ত্ব পূর্ন বক্তব্য রাখেন।

সমাজসেবা:
মরহুম আব্দুল খালেক স্বাধীনতাত্তোর নেত্রকোণা রেডক্রস ইউনিটের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন সেন্ট্রাল কো-অপারোটিভ ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। আব্দুল খালেক ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে তার সক্রিয় সহযোগিতায় নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয় নেত্রকোণা মহিলা কলেজ। নেত্রকোণা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় ছিল তার সক্রিয় অবদান। তেলিগাতি কলেজের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ছিলেন আব্দুল খালেক। তিনি নেত্রকোনার শিশু-কিশোর সংগঠন মধুমাছি কচি-কাঁচার মেলার প্রতিষ্ঠাকালীন উপদেষ্টা ছিলেন।

শাহাদাত বরণ:
১৯৭৫ সনের ২৩শে ফেব্রুয়ারী মধ্যরাতে ১২ টা ৩০ মিনিটে মোক্তারপাড়া মাঠে মহকুমা প্রশাসন কর্তৃক কৃষি-শিল্প মেলা চলাকালে নেত্রকোণার এই সূর্য সন্তান পুরখাওয়া রাজনীতিবিদ, সকল প্রকার লড়াই-সংগ্রাম আন্দোলনের পথিকৃত জনাব আব্দুল খালেক আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। মরহুম খালেক সাহেবের মৃত্যু সংবাদ শুনে বঙ্গবন্ধু খুবই মর্মাহত হয়েছিলেন এবং ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলে ছিলেন “ওরা আমার খালেককে মেরে ফেলেছে”।

পুরষ্কার ও সম্মাননা: 
ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের ভাষা সৈনিক আবুল হোসেন কলেজ ও লোকসাহিত্য গবেষণা একাডেমি সম্মাননা স্মারক ২০২২ সম্মাননা প্রদান করা হয়।ষাটের দশকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য “Bangladesh Muktijudho Research Institute Silver Award-2023” সম্মাননা প্রদানের জন্যে মনোনীত করা হয়।

আরও পড়ুন: বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ:

ঈদ ও নববর্ষে পদ্মা সেতুতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা টোল আদায়
নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের চাকা ফেটে তিনজনের মৃত্যু
র‌্যাব-১৪’র অভিযানে ১৪৫ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত প্রকৃতি কন্যা জাফলং ও নীল নদ লালাখাল
কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী ‘জালাল মেলা’ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
ফুলবাড়ীতে ঐতিহ্যবাহী চড়কসহ গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত
কেন্দুয়ায় আউশ ধানের বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
কলমাকান্দায় দেশীয় অস্ত্রসহ পিতাপুত্র আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রামগঞ্জে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে গোবরের তৈরি করা লাকড়ি গৃহবধূরা
ফুলবাড়ীতে এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন চাঁদা দাবি: থানায় জিডি দায়ের
ফুলবাড়ীতে সবজির দাম উর্ধ্বমূখী রাতারাতি দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ ভোক্তা
ধর্মপাশায় সরকারি রাস্তার গাছ কেটে নিলো এক শিক্ষক
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়ায় রামগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা বহিস্কার
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন
মসিকে ১০ কোটি টাকার সড়ক ও ড্রেনের কাজ উদ্বোধন করলেন মেয়র
কলমাকান্দায় নদীর পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ-বেত শিল্প
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক যতীন সরকারের জন্মদিন উদযাপন
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যতীন সরকারের ৮৮তম জন্মদিন আজ
১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে এমএলএম mtfe বন্ধ
কলমাকান্দায় পুলিশের কাছে ধরা পড়লো তিন মাদক কারবারি
আটপাড়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১০৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নকলায় ফাঁসিতে ঝুলে নেশাগ্রস্থ কিশোরের আত্মহত্যা
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুরুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস
কলমাকান্দায় আগুনে পুড়ে ২১ দোকানঘর ছাই

Notice: Undefined variable: sAddThis in /home/durjoyba/public_html/details.php on line 809